ঢাকা ১১:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৫ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চূড়ান্ত আন্দোলন শুরু হলে আ.লীগকে খুঁজে পাওয়া যাবে না: ১২ দলীয় জোট

দেশের আওয়াজ ডেস্কঃ
  • আপডেট সময় : ০৯:৩৫:২২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ নভেম্বর ২০২৩ ১০৭ বার পড়া হয়েছে

আওয়ামী লীগ নেতারা নিজেদের পকেট ভারি করার জন্য নেতাকর্মীদের মধ্যে মনোনয়ন বিক্রি শুরু করেছেন বলে দাবি করেছেন ১২ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতারা। তারা বলেছেন, শিগগিরই ‘ভূয়া’ নির্বাচনের মাঠ ছেড়ে পালাবে আওয়ামী লীগ। তারা নিজেরাও জানে বিএনপি, ১২ দলীয় জোট, জামায়াতসহ সমমনা দলগুলোর চূড়ান্ত আন্দোলন শুরু হলে আওয়ামী লীগকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যাবে না।

সোমবার (২০ নভেম্বর) দুপুরে ঢাকার কাকরাইল নাইটিঙ্গেল মোড়ে, দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে তফসিল বাতিল ও শেখ হাসিনার পদত্যাগের দাবিতে ৪৮ ঘন্টার হরতাল সমর্থনে ১২ দলীয় জোটের বিক্ষোভ মিছিল শেষে নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন।

নেতৃবৃন্দ বলেন, এই নির্বাচন দৃশ্যত আওয়ামী লীগের দলীয় নির্বাচন। এই নির্বাচনে নায়ক-নায়িকা, গায়ক-গায়িকা, নর্তকী ও খেলোয়াড়রা অংশ নিচ্ছে। তাই এই নির্বাচনকে দেশি-বিদেশি সবাই প্রত্যাখান করেছে।

নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, স্যাংশনের আওতায় থাকা আওয়ামী লীগের নেতারা এখন গোপনে মুচলেকা দিয়ে দেশে ফিরতে শুরু করেছেন। আবার অনেকে বিদেশে পালাবার পথ খুঁজছেন। আওয়ামী লীগের আলামত ভালো নয়! তারা এখন দেশকে দেউলিয়া করার ষড়যন্ত্র করছে।

বিক্ষোভ মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক এমপি নওয়াব আলী আব্বাস খান, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপার সহ-সভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান, বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান, লায়ন মো. ফারুক রহমান।

এসময় উপস্থিত ছিলেন জাগপার সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ইকবাল হোসেন, প্রেসিডিয়াম সদস্য আসাদুর রহমান খান, বাংলাদেশ এলডিপির অতিরিক্ত মহাসচিব তমিজউদদীন টিটু, সহ-সভাপতি চাষী এনামুল, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব এম এ বাশার, বাংলাদেশ জাতীয় দলের ভাইস চেয়ারম্যান শামসুল আহাদ, প্রচার সম্পাদক বেলায়েত হোসেন শামীম, বাংলাদেশ লেবার পার্টির মহাসচিব মো. আমিনুল ইসলাম, ইসলামী ঐক্যজোট যুগ্ম মহাসচিব মো. ইলিয়াস রেজা, জমিয়তে উলামা ইসলাম বাংলাদেশের সহকারী মহাসচিব মাওলানা রশিদ বিন ওয়াক্কাস, মুফতি আতাউর রহমান খান, মাওলানা এম এ কাশেম ইসলামাবাদী, মুফতি কামরুজ্জামান, বাংলাদেশ লেবার পার্টির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির, যুগ্ম মহাসচিব মো. শরীফুল ইসলাম, দফতর সম্পাদক মো. হাবিবুর রহমান, ঢাকা মহানগর জাগপার সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম হাসু, যুব জাগপার সভাপতি নজরুল ইসলাম বাবলু, এলডিপি যুবদলের সভাপতি ফয়সাল আহমেদ, ছাত্র সমাজের সভাপতি কাজী ফয়েজ আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান, ঢাকা মহানগর সভাপতি ফাহিম হোসেন, ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সভাপতি নিজাম উদ্দিন আল আদনান প্রমূখ।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

চূড়ান্ত আন্দোলন শুরু হলে আ.লীগকে খুঁজে পাওয়া যাবে না: ১২ দলীয় জোট

আপডেট সময় : ০৯:৩৫:২২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ নভেম্বর ২০২৩

আওয়ামী লীগ নেতারা নিজেদের পকেট ভারি করার জন্য নেতাকর্মীদের মধ্যে মনোনয়ন বিক্রি শুরু করেছেন বলে দাবি করেছেন ১২ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতারা। তারা বলেছেন, শিগগিরই ‘ভূয়া’ নির্বাচনের মাঠ ছেড়ে পালাবে আওয়ামী লীগ। তারা নিজেরাও জানে বিএনপি, ১২ দলীয় জোট, জামায়াতসহ সমমনা দলগুলোর চূড়ান্ত আন্দোলন শুরু হলে আওয়ামী লীগকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যাবে না।

সোমবার (২০ নভেম্বর) দুপুরে ঢাকার কাকরাইল নাইটিঙ্গেল মোড়ে, দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে তফসিল বাতিল ও শেখ হাসিনার পদত্যাগের দাবিতে ৪৮ ঘন্টার হরতাল সমর্থনে ১২ দলীয় জোটের বিক্ষোভ মিছিল শেষে নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন।

নেতৃবৃন্দ বলেন, এই নির্বাচন দৃশ্যত আওয়ামী লীগের দলীয় নির্বাচন। এই নির্বাচনে নায়ক-নায়িকা, গায়ক-গায়িকা, নর্তকী ও খেলোয়াড়রা অংশ নিচ্ছে। তাই এই নির্বাচনকে দেশি-বিদেশি সবাই প্রত্যাখান করেছে।

নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, স্যাংশনের আওতায় থাকা আওয়ামী লীগের নেতারা এখন গোপনে মুচলেকা দিয়ে দেশে ফিরতে শুরু করেছেন। আবার অনেকে বিদেশে পালাবার পথ খুঁজছেন। আওয়ামী লীগের আলামত ভালো নয়! তারা এখন দেশকে দেউলিয়া করার ষড়যন্ত্র করছে।

বিক্ষোভ মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক এমপি নওয়াব আলী আব্বাস খান, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপার সহ-সভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান, বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান, লায়ন মো. ফারুক রহমান।

এসময় উপস্থিত ছিলেন জাগপার সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ইকবাল হোসেন, প্রেসিডিয়াম সদস্য আসাদুর রহমান খান, বাংলাদেশ এলডিপির অতিরিক্ত মহাসচিব তমিজউদদীন টিটু, সহ-সভাপতি চাষী এনামুল, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব এম এ বাশার, বাংলাদেশ জাতীয় দলের ভাইস চেয়ারম্যান শামসুল আহাদ, প্রচার সম্পাদক বেলায়েত হোসেন শামীম, বাংলাদেশ লেবার পার্টির মহাসচিব মো. আমিনুল ইসলাম, ইসলামী ঐক্যজোট যুগ্ম মহাসচিব মো. ইলিয়াস রেজা, জমিয়তে উলামা ইসলাম বাংলাদেশের সহকারী মহাসচিব মাওলানা রশিদ বিন ওয়াক্কাস, মুফতি আতাউর রহমান খান, মাওলানা এম এ কাশেম ইসলামাবাদী, মুফতি কামরুজ্জামান, বাংলাদেশ লেবার পার্টির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির, যুগ্ম মহাসচিব মো. শরীফুল ইসলাম, দফতর সম্পাদক মো. হাবিবুর রহমান, ঢাকা মহানগর জাগপার সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম হাসু, যুব জাগপার সভাপতি নজরুল ইসলাম বাবলু, এলডিপি যুবদলের সভাপতি ফয়সাল আহমেদ, ছাত্র সমাজের সভাপতি কাজী ফয়েজ আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান, ঢাকা মহানগর সভাপতি ফাহিম হোসেন, ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সভাপতি নিজাম উদ্দিন আল আদনান প্রমূখ।