ঢাকা ০৫:২৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিল্প-সংস্কৃতি দেশ ও জাতির আত্মপরিচয় বহন করে: স্পিকার

দেশের আওয়াজ ডেস্কঃ
  • আপডেট সময় : ০৪:৩০:০৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৭ জানুয়ারী ২০২৩ ১১১ বার পড়া হয়েছে

জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, ‘শিল্প-সংস্কৃতি যেকোনও দেশ ও জাতির আত্মপরিচয় বহন করে। শিল্পীদের তুলির আঁচড়ে ফুটে ওঠে সমকালীন শিল্পভাবনাসহ যেকোনও দেশের সামগ্রিক পরিস্থিতি।’

শনিবার (৭ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তনে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি আয়োজিত ‘১৯তম দ্বিবার্ষিক এশীয় চারুকলা প্রদর্শনী বাংলাদেশ ২০২২’-এর সমাপনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
স্পিকার বলেন, ‘আমাদের মহান ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধসহ সব গণতান্ত্রিক আন্দোলন-সংগ্রামে শিল্পীরা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। দ্বিবার্ষিক এশীয় চারুকলা প্রদর্শনীর মতো আন্তর্জাতিক আয়োজনের মাধ্যমে সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটে, দেশ ও সভ্যতা উপকৃত হয় এবং সর্বোপরি মানবিকতার উন্মেষ ঘটে।’
সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেন, ‘প্রতিবছর অমর একুশে বইমেলা আয়োজনের মাধ্যমে আমাদের সাহিত্যাঙ্গনে যেভাবে জাগরণ সৃষ্টি হয়, তেমনিভাবে প্রতি দুই বছর পরপর আয়োজিত দ্বিবার্ষিক ‍এশীয় চারুকলা প্রদর্শনীর মাধ্যমে আমাদের শিল্পাঙ্গনে জাগরণ সৃষ্টি হয়েছে। দেশি-বিদেশি বরেণ্য শিল্পীদের অংশগ্রহণে এ প্রদর্শনী পরিণত হয়েছে সৃজনশীলতা, জ্ঞান, অভিজ্ঞতা এবং হৃদয় ও মনন বিনিময়ের এক সমৃদ্ধ প্ল্যাটফর্মে।’

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আবুল মনসুর, বরেণ্য শিল্পী মনিরুল ইসলাম ও শাহাবুদ্দিন আহমেদ। স্বাগত বক্তৃতা করেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির চারুকলা বিভাগের পরিচালক সৈয়দা মাহবুব করিম। পরে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

শিল্প-সংস্কৃতি দেশ ও জাতির আত্মপরিচয় বহন করে: স্পিকার

আপডেট সময় : ০৪:৩০:০৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৭ জানুয়ারী ২০২৩

জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, ‘শিল্প-সংস্কৃতি যেকোনও দেশ ও জাতির আত্মপরিচয় বহন করে। শিল্পীদের তুলির আঁচড়ে ফুটে ওঠে সমকালীন শিল্পভাবনাসহ যেকোনও দেশের সামগ্রিক পরিস্থিতি।’

শনিবার (৭ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তনে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি আয়োজিত ‘১৯তম দ্বিবার্ষিক এশীয় চারুকলা প্রদর্শনী বাংলাদেশ ২০২২’-এর সমাপনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
স্পিকার বলেন, ‘আমাদের মহান ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধসহ সব গণতান্ত্রিক আন্দোলন-সংগ্রামে শিল্পীরা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। দ্বিবার্ষিক এশীয় চারুকলা প্রদর্শনীর মতো আন্তর্জাতিক আয়োজনের মাধ্যমে সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটে, দেশ ও সভ্যতা উপকৃত হয় এবং সর্বোপরি মানবিকতার উন্মেষ ঘটে।’
সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেন, ‘প্রতিবছর অমর একুশে বইমেলা আয়োজনের মাধ্যমে আমাদের সাহিত্যাঙ্গনে যেভাবে জাগরণ সৃষ্টি হয়, তেমনিভাবে প্রতি দুই বছর পরপর আয়োজিত দ্বিবার্ষিক ‍এশীয় চারুকলা প্রদর্শনীর মাধ্যমে আমাদের শিল্পাঙ্গনে জাগরণ সৃষ্টি হয়েছে। দেশি-বিদেশি বরেণ্য শিল্পীদের অংশগ্রহণে এ প্রদর্শনী পরিণত হয়েছে সৃজনশীলতা, জ্ঞান, অভিজ্ঞতা এবং হৃদয় ও মনন বিনিময়ের এক সমৃদ্ধ প্ল্যাটফর্মে।’

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আবুল মনসুর, বরেণ্য শিল্পী মনিরুল ইসলাম ও শাহাবুদ্দিন আহমেদ। স্বাগত বক্তৃতা করেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির চারুকলা বিভাগের পরিচালক সৈয়দা মাহবুব করিম। পরে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়।