ঢাকা ০১:১১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৬ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বেলজিয়ামের সহযোগিতা চেয়েছেন রাষ্ট্রপতি

দেশের আওয়াজ ডেস্কঃ
  • আপডেট সময় : ০৪:১৬:০৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ ৯০ বার পড়া হয়েছে

রোহিঙ্গাদের শান্তিপূর্ণ প্রত্যাবাসনে বেলজিয়ামের সহযোগিতা চেয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। সফররত বেলজিয়ামের রানি মাথিলডে বুধবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে রাষ্ট্রপতি এ সহযোগিতা কামনা করেন।

মিয়ানমার থেকে উৎখাত হওয়া রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশ মানবিক কারণে আশ্রয় দিয়েছে উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ বলেন, বিগত পাঁচ বছরে একজন রোহিঙ্গাও নিজ দেশে ফিরে যেতে পারেনি। রোহিঙ্গারা এখন বাংলাদেশের জন্য একটি বড় বোঝা।

রোহিঙ্গারা যাতে সম্মানজনকভাবে নিজ মাতৃভূমিতে ফিরে যেতে পারে সেজন্য বেলজিয়ামসহ আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সহযোগিতা কামনা করেন রাষ্ট্রপতি।

বেলজিয়ামের রানীকে স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, স্বাধীনতার পর বাংলাদেশকে প্রথম দিকে স্বীকৃতি প্রদানকারী ইউরোপীয় দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে বেলজিয়াম।

তিনি বলেন, স্বাধীনতার পর থেকেই দু’দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ও সহযোগিতা বিভিন্ন ক্ষেত্রে সম্প্রসারিত হচ্ছে।

সাক্ষাৎকালে বেলজিয়ামের রানি মাথিলডে বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নের প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে নিঃসন্দেহে মানবিকতার পরিচয় দিয়েছে বাংলাদেশ।

সাক্ষাৎকালে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রদূত এবং রাষ্ট্রপতির সচিবরা উপস্থিত ছিলেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বেলজিয়ামের সহযোগিতা চেয়েছেন রাষ্ট্রপতি

আপডেট সময় : ০৪:১৬:০৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

রোহিঙ্গাদের শান্তিপূর্ণ প্রত্যাবাসনে বেলজিয়ামের সহযোগিতা চেয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। সফররত বেলজিয়ামের রানি মাথিলডে বুধবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে রাষ্ট্রপতি এ সহযোগিতা কামনা করেন।

মিয়ানমার থেকে উৎখাত হওয়া রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশ মানবিক কারণে আশ্রয় দিয়েছে উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ বলেন, বিগত পাঁচ বছরে একজন রোহিঙ্গাও নিজ দেশে ফিরে যেতে পারেনি। রোহিঙ্গারা এখন বাংলাদেশের জন্য একটি বড় বোঝা।

রোহিঙ্গারা যাতে সম্মানজনকভাবে নিজ মাতৃভূমিতে ফিরে যেতে পারে সেজন্য বেলজিয়ামসহ আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সহযোগিতা কামনা করেন রাষ্ট্রপতি।

বেলজিয়ামের রানীকে স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, স্বাধীনতার পর বাংলাদেশকে প্রথম দিকে স্বীকৃতি প্রদানকারী ইউরোপীয় দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে বেলজিয়াম।

তিনি বলেন, স্বাধীনতার পর থেকেই দু’দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ও সহযোগিতা বিভিন্ন ক্ষেত্রে সম্প্রসারিত হচ্ছে।

সাক্ষাৎকালে বেলজিয়ামের রানি মাথিলডে বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নের প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে নিঃসন্দেহে মানবিকতার পরিচয় দিয়েছে বাংলাদেশ।

সাক্ষাৎকালে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রদূত এবং রাষ্ট্রপতির সচিবরা উপস্থিত ছিলেন।