অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিত্যপণ্যের দাম স্বাভাবিক রাখতে চাল আমদানির অনুমতি দিয়েছে। পাশাপাশি পুরোপুরি শুল্ক প্রত্যাহারও করে নিয়েছে। সম্প্রতি শুল্ক প্রত্যাহার করে চাল আমদানির এ অনুমতি দিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।

গত ৬ নভেম্বর শুল্ক প্রত্যাহার করে ভারত থেকে চাল আমদানির অনুমতি দেয় খাদ্য মন্ত্রণালয়। এরপর থেকে প্রস্তুতি নিতে শুরু করে হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারকরা।

এরমধ্যে খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে হিলি বন্দরের ১৩ জন আমদানিকারক প্রায় ৯১ হাজার টন চাল আমদানির অনুমতি পেয়েছে। আগামী সপ্তাহে বাজারে আসতে পারে ভারত থেকে আমদানিকৃত চাল।

হিলি স্থলবন্দরের স্থানীয় বাজারে এখন দেশি চালের দাম বেশ চড়া। সব ধরনের চালের দাম কেজিতে বেড়েছে দুই থেকে তিন টাকা।

হিলি স্থলবন্দরের এক আমদানিকারক বলেন, সরকার চাল আমদানির অনুমতি দেওয়ার পর ব্যবসায়ীরা প্রস্তুতি আমদানি শুরু করেছে। তবে চাল আমদানিতে যে সময়সীমা নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে তা খুবই কম। কারণ আগামী ১২ ডিসেম্বরের মধ্যে বাজারজাত করতে হবে।

এ ছাড়াও এবার আরও কিছু নির্দেশনা দেওয়া আছে আমদানিকারকদের। যে প্যাকেটে চাল আমদানি করা হবে সেই প্যাকেটেই চাল বাজারে বিক্রি করতে হবে এবং প্রতিদিনের আমদানি, বিক্রি ও মজুদের তথ্য স্থানীয় খাদ্য অফিসে জমা দিতে হবে।