ঢাকা ০৬:৫১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪, ৩০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
১২ দিনে রেমিট্যান্স এল পৌনে ১২ হাজার কোটি টাকা পাকিস্তানে পুলিশ সদর দফতরে জঙ্গি হামলায় ৩ পুলিশ নিহত নির্বাচিত সরকারই একমাত্র জনগণের জন্য কাজ করতে পারে: রিজভী দুর্গাপুরে অসুস্থতা আর আর্থিক অসচ্ছলতায় মা-মেয়ে বিষপানে আত্মহত্যা সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর সুপারিশ ঢাকা জেলা ও দায়রা জজ আদালতে ৬৬৯ কৌঁসুলি নিয়োগ, তালিকা প্রকাশ রোহিঙ্গা নিয়ে প্রস্তাবে ড. ইউনূসের প্রশংসা জাতিসংঘের বিশেষ প্রতিনিধির গোদাগাড়ীতে ড্রাগন বাগানে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু ফেসবুকে পোষ্ট দেওয়াকে কেন্দ্র করে পুঠিয়ায় সংঘর্ষে গুরুতর আহত ৩ সাগর-রুনি হত্যায় বিগত সরকারের প্রভাবশালী অনেকে জড়িত

বিএনপির নেতারা কে কোথায় ঈদ করবেন

দেশের আওয়াজ ডেস্কঃ
  • আপডেট সময় : ০৮:৪৭:১৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২১ এপ্রিল ২০২৩ ৮৯ বার পড়া হয়েছে

একমাস সিয়াম সাধনার পর দুয়ারে হাজির পবিত্র ঈদুল ফিতর। ঈদের খুশির ছোঁয়া লাগছে দেশের সব অঙ্গনে। রাজনীতিকরা এর বাইরে নন। তবে প্রায় চৌদ্দ বছর ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থাকা বিএনপির ঈদ আনন্দ যেন কিছুটা ফিকে। আগামী দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে শেষ পর্যন্ত দলটি অংশ নেবে কি না, এ নিয়ে দলের নেতাকর্মীরা বড় চ্যালেঞ্জের মুখে। তারপরও ঈদ ঘিরে দলের শীর্ষ নেতৃত্ব থেকে শুরু করে সব পর্যায়ের নেতাদের প্রস্তুতি রয়েছে।

প্রতি বছরের মতো এবারও তাদের কেউ কেউ ঢাকায় আবার কেউ কেউ ঈদ করবেন নিজ নির্বাচনী এলাকায়। তবে বেশিরভাগ কেন্দ্রীয় নেতা নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদের নামাজ শেষে নির্বাচনী এলাকায় যাবেন। এবার বিএনপি নেতারা সবাই ঈদে নিজ এলাকায় যাচ্ছেন আন্দোলনের বার্তা নিয়ে।

বিএনপির নেতারা বলছেন, ঢাকায় ঈদ না করে নিজ নিজ এলাকায় যেতে দলের হাইকমান্ড থেকে নেতাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ঈদের আগে প্রত্যেক কেন্দ্রীয় নেতাকে নিজ এলাকায় হামলা-মামলায় ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্য করতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে নেতাকর্মীদের সঙ্গে ঈদ করার পাশাপাশি ঈদ পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি সফল করার লক্ষ্যে সাংগঠনিক কর্মকৌশল ঠিক করার নির্দেশনা রয়েছে।

এদিকে কারান্তরীণ থাকা এবং মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে গত কয়েক বছর ঈদ উদযাপন করতে পারেননি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তবে গত বছর তার কনিষ্ঠপুত্র প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর দুই কন্যা জাফিয়া রহমান ও জাহিয়া রহমানের সঙ্গে কোরবানির ঈদ উদযাপন করেন তিনি। তবে সেই উদযাপনের আঙিনা ছিল গুলশানের বাসা ফিরোজা পর্যন্ত সীমাবদ্ধ।

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানিয়েছেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া গুলশানের বাসভবন ‘ফিরোজা’য় ঈদ করবেন। দীর্ঘদিন পর এবার তিনি ছোট ছেলে প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শর্মিলী রহমান সিঁথির সঙ্গে ঈদ করবেন। এছাড়াও বোন সেলিমা ইসলাম ও ভাই শামীম এস্কান্দারসহ পরিবারের কয়েকজন সদস্যও ঈদের দিন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সময় কাটাবেন। ওইদিন সন্ধ্যায় তার সঙ্গে বিএনপির সিনিয়র নেতাদের দেখা করার কথা রয়েছে। এছাড়াও বেলা ১১টায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের মাজারে ফাতেহা পাঠ ও দোয়া করবেন দলের জ্যেষ্ঠ নেতারা।

খালেদা জিয়া ছাড়াও দলের অন্য শীর্ষ নেতারা এবার কে কোথায় ঈদুল ফিতর উদযাপন করছেন, একনজরে তা তুলে ধরা হলো।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবার ঢাকায় ঈদ করবেন। ঈদের পর নিজ এলাকা ঠাকুরগাঁওয়ে যাওয়ার কথা রয়েছে তার। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন কুমিল্লার দাউদকান্দিতে এবং আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী চট্টগ্রামে নিজ এলাকায় ঈদ করবেন।

স্থায়ী কমিটির অন্য সদস্যদের মধ্যে মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, জমির উদ্দিন সরকার, নজরুল ইসলাম খান ও সেলিমা রহমান ঢাকায় ঈদ করবেন। তবে স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য আব্দুল মঈন খানের ঈদের দিন নিজ এলাকা নরসিংদীতে যাওয়ার কথা রয়েছে। ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর এবং সালাউদ্দিন আহমেদ ভারতে আছেন। তারা সেখানেই ঈদ কাটাবেন।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী সাড়ে চার মাস ধরে কারাগারে রয়েছেন। জানা যায়, তিনি ৫০ মামলায় জামিন পেয়েছেন, তার মুক্তিতে এখন আর কোনো আইনি বাধা নেই। কারামুক্ত হলে রাজধানীর আদাবরের বাসায় ঈদ করার কথা রয়েছে তার। অন্যথায় রিজভীর ঈদ কাটবে কারাগারে।

বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সাবেক চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক নিজ এলাকা নোয়াখালীতে এবং দলটির যুগ্ম মহাসচিব ও পদত্যাগকারী সংসদ সদস্য হারুনুর রশিদ নিজ এলাকা চাঁপাইনবাবগঞ্জে ঈদ করবেন। দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ও সংরক্ষিত নারী আসনের পদত্যাগকারী এমপি ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা এ বছর ঢাকায় ঈদ উদযাপন করবেন।

দলটির ভাইস চেয়ারম্যান শাহজাহান ওমর, আবদুল আউয়াল মিন্টু, এজেডএম জাহিদ হোসেন ঈদে ঢাকায় থাকবেন। অন্যদিকে ভাইস চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান ও বরকতউল্লাহ বুলু নোয়াখালীতে, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বরিশালে এবং সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু নাটোরে নিজ এলাকায় ঈদ করবেন। কেন্দ্রীয় দপ্তরের দায়িত্বে থাকা সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স ময়মনসিংহের নিজ এলাকা থেকে ঘুরে এসেছেন। ঢাকায় ঈদ করে তিনি আবার নিজ এলাকায় যাবেন। আরেক সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদ নিজ এলাকা মুন্সিগঞ্জে যাওয়ার কথা রয়েছে। সহ-দপ্তর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু নাটোরে ঈদ করবেন।

কেন্দ্রীয় অন্য নেতাদের মধ্যে মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল নিজ এলাকা জামালপুরের মেলান্দহে, আবু নাসের মোহাম্মদ রহমাতুল্লাহ, তাবিথ আউয়াল ও ইশরাক হোসেন ঢাকায় ঈদ করবেন। ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আবদুস সালাম নিজ এলাকায় ঈদ করবেন। ঢাকার অন্য নেতাদের মধ্যে আমিনুল হক ও রফিকুল আলম মজনু নিজ নির্বাচনী এলাকায় ঈদ করবেন।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান বলেছেন, নেতাকর্মীদের প্রতি সবসময় নির্দেশনা থাকে। ঈদেও কিছু নির্দেশনা দেওয়া আছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বিএনপির নেতারা কে কোথায় ঈদ করবেন

আপডেট সময় : ০৮:৪৭:১৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২১ এপ্রিল ২০২৩

একমাস সিয়াম সাধনার পর দুয়ারে হাজির পবিত্র ঈদুল ফিতর। ঈদের খুশির ছোঁয়া লাগছে দেশের সব অঙ্গনে। রাজনীতিকরা এর বাইরে নন। তবে প্রায় চৌদ্দ বছর ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থাকা বিএনপির ঈদ আনন্দ যেন কিছুটা ফিকে। আগামী দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে শেষ পর্যন্ত দলটি অংশ নেবে কি না, এ নিয়ে দলের নেতাকর্মীরা বড় চ্যালেঞ্জের মুখে। তারপরও ঈদ ঘিরে দলের শীর্ষ নেতৃত্ব থেকে শুরু করে সব পর্যায়ের নেতাদের প্রস্তুতি রয়েছে।

প্রতি বছরের মতো এবারও তাদের কেউ কেউ ঢাকায় আবার কেউ কেউ ঈদ করবেন নিজ নির্বাচনী এলাকায়। তবে বেশিরভাগ কেন্দ্রীয় নেতা নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদের নামাজ শেষে নির্বাচনী এলাকায় যাবেন। এবার বিএনপি নেতারা সবাই ঈদে নিজ এলাকায় যাচ্ছেন আন্দোলনের বার্তা নিয়ে।

বিএনপির নেতারা বলছেন, ঢাকায় ঈদ না করে নিজ নিজ এলাকায় যেতে দলের হাইকমান্ড থেকে নেতাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ঈদের আগে প্রত্যেক কেন্দ্রীয় নেতাকে নিজ এলাকায় হামলা-মামলায় ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্য করতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে নেতাকর্মীদের সঙ্গে ঈদ করার পাশাপাশি ঈদ পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি সফল করার লক্ষ্যে সাংগঠনিক কর্মকৌশল ঠিক করার নির্দেশনা রয়েছে।

এদিকে কারান্তরীণ থাকা এবং মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে গত কয়েক বছর ঈদ উদযাপন করতে পারেননি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তবে গত বছর তার কনিষ্ঠপুত্র প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর দুই কন্যা জাফিয়া রহমান ও জাহিয়া রহমানের সঙ্গে কোরবানির ঈদ উদযাপন করেন তিনি। তবে সেই উদযাপনের আঙিনা ছিল গুলশানের বাসা ফিরোজা পর্যন্ত সীমাবদ্ধ।

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানিয়েছেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া গুলশানের বাসভবন ‘ফিরোজা’য় ঈদ করবেন। দীর্ঘদিন পর এবার তিনি ছোট ছেলে প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শর্মিলী রহমান সিঁথির সঙ্গে ঈদ করবেন। এছাড়াও বোন সেলিমা ইসলাম ও ভাই শামীম এস্কান্দারসহ পরিবারের কয়েকজন সদস্যও ঈদের দিন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সময় কাটাবেন। ওইদিন সন্ধ্যায় তার সঙ্গে বিএনপির সিনিয়র নেতাদের দেখা করার কথা রয়েছে। এছাড়াও বেলা ১১টায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের মাজারে ফাতেহা পাঠ ও দোয়া করবেন দলের জ্যেষ্ঠ নেতারা।

খালেদা জিয়া ছাড়াও দলের অন্য শীর্ষ নেতারা এবার কে কোথায় ঈদুল ফিতর উদযাপন করছেন, একনজরে তা তুলে ধরা হলো।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবার ঢাকায় ঈদ করবেন। ঈদের পর নিজ এলাকা ঠাকুরগাঁওয়ে যাওয়ার কথা রয়েছে তার। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন কুমিল্লার দাউদকান্দিতে এবং আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী চট্টগ্রামে নিজ এলাকায় ঈদ করবেন।

স্থায়ী কমিটির অন্য সদস্যদের মধ্যে মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, জমির উদ্দিন সরকার, নজরুল ইসলাম খান ও সেলিমা রহমান ঢাকায় ঈদ করবেন। তবে স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য আব্দুল মঈন খানের ঈদের দিন নিজ এলাকা নরসিংদীতে যাওয়ার কথা রয়েছে। ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর এবং সালাউদ্দিন আহমেদ ভারতে আছেন। তারা সেখানেই ঈদ কাটাবেন।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী সাড়ে চার মাস ধরে কারাগারে রয়েছেন। জানা যায়, তিনি ৫০ মামলায় জামিন পেয়েছেন, তার মুক্তিতে এখন আর কোনো আইনি বাধা নেই। কারামুক্ত হলে রাজধানীর আদাবরের বাসায় ঈদ করার কথা রয়েছে তার। অন্যথায় রিজভীর ঈদ কাটবে কারাগারে।

বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সাবেক চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক নিজ এলাকা নোয়াখালীতে এবং দলটির যুগ্ম মহাসচিব ও পদত্যাগকারী সংসদ সদস্য হারুনুর রশিদ নিজ এলাকা চাঁপাইনবাবগঞ্জে ঈদ করবেন। দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ও সংরক্ষিত নারী আসনের পদত্যাগকারী এমপি ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা এ বছর ঢাকায় ঈদ উদযাপন করবেন।

দলটির ভাইস চেয়ারম্যান শাহজাহান ওমর, আবদুল আউয়াল মিন্টু, এজেডএম জাহিদ হোসেন ঈদে ঢাকায় থাকবেন। অন্যদিকে ভাইস চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান ও বরকতউল্লাহ বুলু নোয়াখালীতে, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বরিশালে এবং সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু নাটোরে নিজ এলাকায় ঈদ করবেন। কেন্দ্রীয় দপ্তরের দায়িত্বে থাকা সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স ময়মনসিংহের নিজ এলাকা থেকে ঘুরে এসেছেন। ঢাকায় ঈদ করে তিনি আবার নিজ এলাকায় যাবেন। আরেক সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদ নিজ এলাকা মুন্সিগঞ্জে যাওয়ার কথা রয়েছে। সহ-দপ্তর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু নাটোরে ঈদ করবেন।

কেন্দ্রীয় অন্য নেতাদের মধ্যে মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল নিজ এলাকা জামালপুরের মেলান্দহে, আবু নাসের মোহাম্মদ রহমাতুল্লাহ, তাবিথ আউয়াল ও ইশরাক হোসেন ঢাকায় ঈদ করবেন। ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আবদুস সালাম নিজ এলাকায় ঈদ করবেন। ঢাকার অন্য নেতাদের মধ্যে আমিনুল হক ও রফিকুল আলম মজনু নিজ নির্বাচনী এলাকায় ঈদ করবেন।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান বলেছেন, নেতাকর্মীদের প্রতি সবসময় নির্দেশনা থাকে। ঈদেও কিছু নির্দেশনা দেওয়া আছে।