ঢাকা ১২:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নির্বাচিত কমিটি বাদ দিয়ে গোদাগাড়ী পৌর বিএনপির মনগড়া কমিটি অনুমোদন

নিজস্ব প্রতিবেদক :
  • আপডেট সময় : ১১:০৮:০৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ মার্চ ২০২৩ ১০৯ বার পড়া হয়েছে

নির্বাচিত কমিটি বাদ দিয়ে মনগড়া গোদাগাড়ী পৌর বিএনপির কমিটি অনুমোদন দিয়েছে রাজশাহী জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটি বলে অভিযোগ তুলেছে পৌর বিএনপির তৃর্ণমুল ও শীর্ষ পর্যায়ের নেতা কর্মিরা। জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটি মনগড়া কমিটি অনুমোদন দেয়ায় ক্ষোভে ফেটে পড়েন পৌর বিএনপির তৃর্ণমুলের নেতা কর্মিরা। সাথে সাথে এ কমিটিকে প্রত্যাখান করেন তারা।
বিএনপির নেতা কর্মিরা অভিযোগের সুরে বলেন, গত ১১ ডিসেম্বর ২০২১ ইং তারিখ গোদাগাড়ী পৌর বিএনপির ত্রিবার্ষিক কাউন্সিলে (পৌর বিএনপির নির্বাচনে) পৌর বিএনপির সভাপতি পদে গোলাম কিবরিয়া রুলু, সাধারন সম্পাদক পদে মাহবুবুর রহমান বিপ্লব, সাংগঠনিক সম্পাদক পদে এমদাদুল হক মুকুল ও আসাদুল নির্বাচিত হয়ে ছিল। সেই কমিটি বাদ দিয়ে জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটি অর্থের বিনিময়ে অনিয়ম করে তাদের মনগড়া কমিটি অনুমোদন দেন। মনগড়া কমিটিয়ে মজিবর রহমানকে সভাপতি, গোলাম কিবরিয়া রুলুকে সাধারন সম্পাদক ও এসএম বাবুকে সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয়।
এদিকে পৌর বিএনপির নেতা কর্মিরা মনগড়া কমিটিকে বাতিন করে নির্বাচিত কমিটিকে অনুমোদন দেওয়ার জোর দাবি জানিয়েছে ।
এ বিষয়ে গোদাগাড়ী উপজেলা বিএনপির সাবেক আহবায়ক আব্দুল মালেক বলেন, আমি যখন উপজেলা বিএনপির আহবায়ক ছিলাম তখন আমি গোদাগাড়ী পৌর বিএনপির ত্রিবার্ষিক কাউন্সিলের প্রিজাইডিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করেছিলাম। নির্বাচনের মাধ্যমে গোদাগাড়ী পৌর বিএনপির কমিটি গঠিত হয়। জেলা বিএনপির আহবায় আবু সাইদ চাঁদ ও সদস্য সচিব বিশ্বনাথ সরকার অর্থের বিনিময়ে নির্বাচিত কমিটি বাদ দিয়ে তাদের পছন্দের পৌর বিএনপির কমিটি অনুমোদন দেন। এ কমিটি বাতিল করে নির্বাচিত কমিটি অনুমোদন দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।
তিনি আরো বলেন, জেলা বিএনপির আহবায়ক আবু সাইদ চাঁদ ও সদস্য সচিব বিশ্বনাথ সরকার শুধু পৌর কমিটি না, গোদাগাড়ী উপজেলা বিএনপির কমিটি অনৈতিক ভাবে অর্থের বিনিময়ে অনুমোদন দিয়েছে। ৯ সদস্য বিশিষ্ট উপদেষ্টা কমিটি গঠনের কথা গঠনতন্ত্রে বলা হলেও তিনি অনৈতিক ভাবে ২৫ সদস্য বিশিষ্ট গোদাগাড়ী উপজেলা বিএনপির উপদেষ্টা কমিটি অনুমোদন দিয়েছে।এছাড়াও গঠনতন্ত্রে সহ-সভাপতির পদ ৯ টি থাকলেও গঠনতন্ত্র অমান্য করে উপজেলা কমিটিতে ১২ জন সহ-সভাপতি ও জৈষ্ঠতা না মেনে উপজেলা কমিটি অনুমোদন দিয়েছে। এ ব্যাপারে কেন্দ্র বিএনপির নেতাদের শুভ দৃষ্টি কামনা করছি।
এ বিষয়ে পৌর বিএনপির সাবেক আহবায়ক মেসের আলী বলেন, নির্বাচনের মাধ্যমে পৌর বিএনপির কমিটি গঠন করা হয়েছিল। সেই নির্বাচিত কমিটি অনুমোদনের জন্য জেলা কমিটির কাছে পাঠিয়ে ছিলাম। ১ বছর অতিবাহিত হয়ে গেল্ওে নির্বাচিত কমিটিকে জেলা কমিটি অনুমোদন দেয়নি। জেলা বিএনপি নির্বাচিত কমিটি বাদ দিয়ে অন্য একটি পৌর বিএনপির কমিটি অনুমোদন দিয়েছে।
তিনি আরো বলেন, আমাকে জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটি পৌর বিএনপির কমিটির ব্যাপারে কোন কিছু জানায়নি।
উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক ও জেলা বিএনপির সদস্য সদর উদ্দিন বলেন,আমি যুগ্ম আহবায়কথাকা কালিন ৮১ টি ওয়ার্ড ও ৯ টি ইউনিয়ন কমিটি করেছি। সে সময় অনেক ত্যাগী ও প্রবিনরা কমিটিতে যায়গা পাইনি। বিএনপির এখন ক্রান্তিকাল চলছে। এ কান্তিকালে গোদাগাড়ী বিএনপিকে নষ্ট করতে একটি মহল উঠে পড়ে লেগেছে। তারা বিভিন্ন ভাবে গোদাগাড়ীর বিএনপিকে ধংশ করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। তারই ধারাবাহিকতায় গোদাগাড়ী পৌর বিএনপির নির্বাচিত কমিটিকে বাদ দিয়ে জেলা বিএনপি মনগড়া কমিটি অনুমোদন দিয়েছে।
তিনি আরো বলেন, গঠনতন্ত্র না মেনে এবং জেষ্ঠতার মুল্যায়ন না করে অনৈতিক ভাবে উপজেলা বিএনপির কমিটি অনুমোদন দিয়েছে। গত ১৪ ফেব্রয়ারী উপজেলা বিএনপির দলিয় কার্যালয়ে ৯ টি ইউনিয়নের নেতা কর্মিদের নিয়ে উপজেলা কমিটি গঠনের ব্যাপারে গোদাগাড়ী তানোরের বিএনপির অভিভাবক অবসারপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল শরিফ উদ্দিন বসেছিলেন। সেখানে বিএনপির সভাপতি আব্দুস সালাম সাওয়াল, সাধারন সম্পাদক আনারুল ইসলাম ও সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুল ইসলাম বলেছিলেন সমন্বয় করে উপজেলা কমিটি গঠন করা হবে। পরে দেখি ১৩ ফেব্রয়ারী উপজেলা কমিটি অনুমোদ দেয়া হয়েছে। উপজেলা সভাপতি ১৪তারিখ সবার সাথে প্রতারনা করেছে। আমি উপজেলা ও জেলা কমিটিকে বলে ছিলাম ৯ টি ইউনিয়ন থেকে ৯ জন ত্যাগী ও প্রবিনদের উপজেলা কমিটিতে দিয়েন। তারা আমার কথা শুনেননি। গোদাগাড়ী বিএনপিকে নষ্ট করতে একটি মহল উঠে পড়ে লেগেছে। তাদের সাথে গোদাগাড়ী বিএনপিকে ধংশ করতে জেলা কমিটি অনৈতিক ভাবে এ উপজেলা কমিটি ানুমোদন দিয়েছে।
কমিটির বিষয়ে জেলা বিএনপির আহবায়ক আবু সাইদ চাঁদের সাথে মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। তাই তার বক্তব্য দেওয়া সম্বভব হয়নি।
তৃণমুলের নেতা কর্মিদের দাবি জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও সদস্য সচিবরে দেওয়া এই কমিটি বিলুপ্ত করে ত্যাগি নেতা কর্মীদের মাধ্যমে আন্দোলন ও নির্বাচন মুখী নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত কমিটি অনুমোদন চাই। অনিয়ম ও দূর্ণীতিযুক্ত এই কমিটি দলের নেতাকর্মীরা মানেনা, এ কমিটি প্রত্যাখ্যান করেছেন তারা। সরকার পতন আন্দোলন ও আগামী জাতীয় নির্বাচনের কথা চিন্তা করে অবিলম্বে মনগড়া এই কমিটি বাতিল করে নির্বাচিত পৌর বিএনপির কমিটি অনুমোদনের জন্য কেন্দ্রীয় নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন তৃণমুলের নেতা কর্মিরা।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

নির্বাচিত কমিটি বাদ দিয়ে গোদাগাড়ী পৌর বিএনপির মনগড়া কমিটি অনুমোদন

আপডেট সময় : ১১:০৮:০৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ মার্চ ২০২৩

নির্বাচিত কমিটি বাদ দিয়ে মনগড়া গোদাগাড়ী পৌর বিএনপির কমিটি অনুমোদন দিয়েছে রাজশাহী জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটি বলে অভিযোগ তুলেছে পৌর বিএনপির তৃর্ণমুল ও শীর্ষ পর্যায়ের নেতা কর্মিরা। জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটি মনগড়া কমিটি অনুমোদন দেয়ায় ক্ষোভে ফেটে পড়েন পৌর বিএনপির তৃর্ণমুলের নেতা কর্মিরা। সাথে সাথে এ কমিটিকে প্রত্যাখান করেন তারা।
বিএনপির নেতা কর্মিরা অভিযোগের সুরে বলেন, গত ১১ ডিসেম্বর ২০২১ ইং তারিখ গোদাগাড়ী পৌর বিএনপির ত্রিবার্ষিক কাউন্সিলে (পৌর বিএনপির নির্বাচনে) পৌর বিএনপির সভাপতি পদে গোলাম কিবরিয়া রুলু, সাধারন সম্পাদক পদে মাহবুবুর রহমান বিপ্লব, সাংগঠনিক সম্পাদক পদে এমদাদুল হক মুকুল ও আসাদুল নির্বাচিত হয়ে ছিল। সেই কমিটি বাদ দিয়ে জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটি অর্থের বিনিময়ে অনিয়ম করে তাদের মনগড়া কমিটি অনুমোদন দেন। মনগড়া কমিটিয়ে মজিবর রহমানকে সভাপতি, গোলাম কিবরিয়া রুলুকে সাধারন সম্পাদক ও এসএম বাবুকে সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয়।
এদিকে পৌর বিএনপির নেতা কর্মিরা মনগড়া কমিটিকে বাতিন করে নির্বাচিত কমিটিকে অনুমোদন দেওয়ার জোর দাবি জানিয়েছে ।
এ বিষয়ে গোদাগাড়ী উপজেলা বিএনপির সাবেক আহবায়ক আব্দুল মালেক বলেন, আমি যখন উপজেলা বিএনপির আহবায়ক ছিলাম তখন আমি গোদাগাড়ী পৌর বিএনপির ত্রিবার্ষিক কাউন্সিলের প্রিজাইডিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করেছিলাম। নির্বাচনের মাধ্যমে গোদাগাড়ী পৌর বিএনপির কমিটি গঠিত হয়। জেলা বিএনপির আহবায় আবু সাইদ চাঁদ ও সদস্য সচিব বিশ্বনাথ সরকার অর্থের বিনিময়ে নির্বাচিত কমিটি বাদ দিয়ে তাদের পছন্দের পৌর বিএনপির কমিটি অনুমোদন দেন। এ কমিটি বাতিল করে নির্বাচিত কমিটি অনুমোদন দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।
তিনি আরো বলেন, জেলা বিএনপির আহবায়ক আবু সাইদ চাঁদ ও সদস্য সচিব বিশ্বনাথ সরকার শুধু পৌর কমিটি না, গোদাগাড়ী উপজেলা বিএনপির কমিটি অনৈতিক ভাবে অর্থের বিনিময়ে অনুমোদন দিয়েছে। ৯ সদস্য বিশিষ্ট উপদেষ্টা কমিটি গঠনের কথা গঠনতন্ত্রে বলা হলেও তিনি অনৈতিক ভাবে ২৫ সদস্য বিশিষ্ট গোদাগাড়ী উপজেলা বিএনপির উপদেষ্টা কমিটি অনুমোদন দিয়েছে।এছাড়াও গঠনতন্ত্রে সহ-সভাপতির পদ ৯ টি থাকলেও গঠনতন্ত্র অমান্য করে উপজেলা কমিটিতে ১২ জন সহ-সভাপতি ও জৈষ্ঠতা না মেনে উপজেলা কমিটি অনুমোদন দিয়েছে। এ ব্যাপারে কেন্দ্র বিএনপির নেতাদের শুভ দৃষ্টি কামনা করছি।
এ বিষয়ে পৌর বিএনপির সাবেক আহবায়ক মেসের আলী বলেন, নির্বাচনের মাধ্যমে পৌর বিএনপির কমিটি গঠন করা হয়েছিল। সেই নির্বাচিত কমিটি অনুমোদনের জন্য জেলা কমিটির কাছে পাঠিয়ে ছিলাম। ১ বছর অতিবাহিত হয়ে গেল্ওে নির্বাচিত কমিটিকে জেলা কমিটি অনুমোদন দেয়নি। জেলা বিএনপি নির্বাচিত কমিটি বাদ দিয়ে অন্য একটি পৌর বিএনপির কমিটি অনুমোদন দিয়েছে।
তিনি আরো বলেন, আমাকে জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটি পৌর বিএনপির কমিটির ব্যাপারে কোন কিছু জানায়নি।
উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক ও জেলা বিএনপির সদস্য সদর উদ্দিন বলেন,আমি যুগ্ম আহবায়কথাকা কালিন ৮১ টি ওয়ার্ড ও ৯ টি ইউনিয়ন কমিটি করেছি। সে সময় অনেক ত্যাগী ও প্রবিনরা কমিটিতে যায়গা পাইনি। বিএনপির এখন ক্রান্তিকাল চলছে। এ কান্তিকালে গোদাগাড়ী বিএনপিকে নষ্ট করতে একটি মহল উঠে পড়ে লেগেছে। তারা বিভিন্ন ভাবে গোদাগাড়ীর বিএনপিকে ধংশ করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। তারই ধারাবাহিকতায় গোদাগাড়ী পৌর বিএনপির নির্বাচিত কমিটিকে বাদ দিয়ে জেলা বিএনপি মনগড়া কমিটি অনুমোদন দিয়েছে।
তিনি আরো বলেন, গঠনতন্ত্র না মেনে এবং জেষ্ঠতার মুল্যায়ন না করে অনৈতিক ভাবে উপজেলা বিএনপির কমিটি অনুমোদন দিয়েছে। গত ১৪ ফেব্রয়ারী উপজেলা বিএনপির দলিয় কার্যালয়ে ৯ টি ইউনিয়নের নেতা কর্মিদের নিয়ে উপজেলা কমিটি গঠনের ব্যাপারে গোদাগাড়ী তানোরের বিএনপির অভিভাবক অবসারপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল শরিফ উদ্দিন বসেছিলেন। সেখানে বিএনপির সভাপতি আব্দুস সালাম সাওয়াল, সাধারন সম্পাদক আনারুল ইসলাম ও সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুল ইসলাম বলেছিলেন সমন্বয় করে উপজেলা কমিটি গঠন করা হবে। পরে দেখি ১৩ ফেব্রয়ারী উপজেলা কমিটি অনুমোদ দেয়া হয়েছে। উপজেলা সভাপতি ১৪তারিখ সবার সাথে প্রতারনা করেছে। আমি উপজেলা ও জেলা কমিটিকে বলে ছিলাম ৯ টি ইউনিয়ন থেকে ৯ জন ত্যাগী ও প্রবিনদের উপজেলা কমিটিতে দিয়েন। তারা আমার কথা শুনেননি। গোদাগাড়ী বিএনপিকে নষ্ট করতে একটি মহল উঠে পড়ে লেগেছে। তাদের সাথে গোদাগাড়ী বিএনপিকে ধংশ করতে জেলা কমিটি অনৈতিক ভাবে এ উপজেলা কমিটি ানুমোদন দিয়েছে।
কমিটির বিষয়ে জেলা বিএনপির আহবায়ক আবু সাইদ চাঁদের সাথে মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। তাই তার বক্তব্য দেওয়া সম্বভব হয়নি।
তৃণমুলের নেতা কর্মিদের দাবি জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও সদস্য সচিবরে দেওয়া এই কমিটি বিলুপ্ত করে ত্যাগি নেতা কর্মীদের মাধ্যমে আন্দোলন ও নির্বাচন মুখী নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত কমিটি অনুমোদন চাই। অনিয়ম ও দূর্ণীতিযুক্ত এই কমিটি দলের নেতাকর্মীরা মানেনা, এ কমিটি প্রত্যাখ্যান করেছেন তারা। সরকার পতন আন্দোলন ও আগামী জাতীয় নির্বাচনের কথা চিন্তা করে অবিলম্বে মনগড়া এই কমিটি বাতিল করে নির্বাচিত পৌর বিএনপির কমিটি অনুমোদনের জন্য কেন্দ্রীয় নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন তৃণমুলের নেতা কর্মিরা।