ঢাকা ১২:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ জুলাই ২০২৪, ১০ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কামরাঙ্গীরচরে ফার্নিচার কারখানায় আগুনে শিশুসহ দগ্ধ ২

দেশের আওয়াজ ডেস্কঃ
  • আপডেট সময় : ০৮:২৬:৩১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ ২০২৩ ৭১ বার পড়া হয়েছে

অগ্নিকাণ্ড। প্রতীকি ছবি

রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর থানার বাসার মিয়া স্কুলের পাশে ফার্নিচার কারখানায় বার্নিশ থেকে লাগা আগুনে শিশুসহ দুইজন দগ্ধ হয়েছেন। দগ্ধরা হলেন- মিম (৬) ও জহিরুল ইসলাম (৩৩)।

মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। দগ্ধ অবস্থায় তাদের দুজনকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়েছে।

দগ্ধ জহিরুল ইসলামের সহকর্মী শেখ ফরিদ ঢাকা পোস্টকে বলেন, ফার্নিচার কারখানা ও দগ্ধ হওয়া শিশুটির বাসা একসঙ্গে। ফার্নিচারের বার্নিশ হাতে ছিল জহিরুল, পাশেই মোম গলানোর জন্য মোমবাতি জ্বালানো ছিল। ওই শিশু আগুনের পাশ দিয়ে দৌড় দিলে বার্নিশ মোমের ওপরে পড়ে মুহূর্তে দুজনের শরীরে আগুন লেগে যায়। পরে আমরা তাদের উদ্ধার করে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে নিয়ে এসেছি। জরুরি বিভাগে তাদের চিকিৎসা চলছে।

শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. এস এম আইউব হোসেন ঢাকা পোস্টকে বলেন, কামরাঙ্গীরচর থেকে দগ্ধ অবস্থায় দুইজনকে জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়েছে। এদের মধ্যে মিম নামে ছয় বছরে একটি শিশু রয়েছে। তার শরীরের ২৮ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। জহিরুল ইসলাম নামে আরও একজনের চিকিৎসা চলছে, তার শরীরের কত শতাংশ দগ্ধ হয়েছে তা এখনো নির্ধারণ করা হয়নি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

কামরাঙ্গীরচরে ফার্নিচার কারখানায় আগুনে শিশুসহ দগ্ধ ২

আপডেট সময় : ০৮:২৬:৩১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ ২০২৩

রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর থানার বাসার মিয়া স্কুলের পাশে ফার্নিচার কারখানায় বার্নিশ থেকে লাগা আগুনে শিশুসহ দুইজন দগ্ধ হয়েছেন। দগ্ধরা হলেন- মিম (৬) ও জহিরুল ইসলাম (৩৩)।

মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। দগ্ধ অবস্থায় তাদের দুজনকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়েছে।

দগ্ধ জহিরুল ইসলামের সহকর্মী শেখ ফরিদ ঢাকা পোস্টকে বলেন, ফার্নিচার কারখানা ও দগ্ধ হওয়া শিশুটির বাসা একসঙ্গে। ফার্নিচারের বার্নিশ হাতে ছিল জহিরুল, পাশেই মোম গলানোর জন্য মোমবাতি জ্বালানো ছিল। ওই শিশু আগুনের পাশ দিয়ে দৌড় দিলে বার্নিশ মোমের ওপরে পড়ে মুহূর্তে দুজনের শরীরে আগুন লেগে যায়। পরে আমরা তাদের উদ্ধার করে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে নিয়ে এসেছি। জরুরি বিভাগে তাদের চিকিৎসা চলছে।

শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. এস এম আইউব হোসেন ঢাকা পোস্টকে বলেন, কামরাঙ্গীরচর থেকে দগ্ধ অবস্থায় দুইজনকে জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়েছে। এদের মধ্যে মিম নামে ছয় বছরে একটি শিশু রয়েছে। তার শরীরের ২৮ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। জহিরুল ইসলাম নামে আরও একজনের চিকিৎসা চলছে, তার শরীরের কত শতাংশ দগ্ধ হয়েছে তা এখনো নির্ধারণ করা হয়নি।