ইন্টারনেটের সার্ভার জটিলতায় আটকে গেছে আমদানিকৃত কাঁচা মরিচের চালান। তবে আমদানিকারক আশরাফুল রহমান বলছেন ভিন্ন কথা। তিনি বলেন, কাস্টমস্ কর্মকর্তাদের অনুপস্থিতির কারণে মিলছে না কাঁচা মরিচের ট্রাক আনলোডের পারমিশন।
তিনি বলেন, রোববার (২ জুলাই) দুপুর ১টা পর্যন্ত আমার কাঁচা মরিচের গাড়ি (বাংলা গাড়িতে) আনলোড করার অনুমতি মেলেনি। এভাবেই চলছে এলসি স্টেশন ভোমরা। ঈদের ছুটি শেষ হলেও কাস্টমস্ কর্মকর্তা যোগদান না করায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। কাঁচা মরিচ একটি পচনশীল পণ্য। এটি যথা সময়ে লোড-আনলোড করতে না পারলে ক্ষতির আশংকা থাকে।
এদিকে ভোমরা বন্দরে মনিরুজ্জামান নামের একজন দায়িত্বশীল ব্যক্তি জানান, ঈদের ছুটি শেষে রোববার আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হয়েছে। তবে সার্ভার জটিলতার কারণে পণ্য খালাসের অনুমতি মিলছে না। রোববার সকাল থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত মাত্র দুটি এলসি অনুমোদন পায় বলে জানান তিনি।
এদিকে, কাঁচা মরিচ নিয়ে দেশে যখন তুল-কালাম কান্ড ঘটে যাচ্ছে তখন ভোমরা বন্দরে কাঁচা মরিচ আটকে যাওয়ায় ব্যবসায়ীরা ক্ষোভ প্রকাশ কররছেন। তারা এর পেছনে সিন্ডিকেটকেই দায়ী করছেন। –