• রবিবার, ২৮ মে ২০২৩, ১২:১১ অপরাহ্ন
  • Arabic AR Bengali BN English EN French FR German DE
শিরোনামঃ
মেয়র প্রার্থী লিটনকে বিজয়ী করতে ০২নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের মতবিনিময় সভা শেখ হাসিনার কারণেই দুর্যোগ মোকাবিলায় সক্ষম বাংলাদেশ -পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী গৌরীপুরে নাপ্তের আলগীতে জনতার মাঝে আ’লীগের উন্নয়ন প্রচারও নৌকায় ভোট প্রার্থনায় অনু তানোরে আদিবাসী যুবকের লাশ উদ্ধার ইমরান খান এখন গৃহবন্দী! রওশন এরশাদের হাতকে শক্তিশালী করতে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহবান জাপা নেতা হারুনের প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকিদাতা চাঁদের শাস্তির দাবীতে সুনামগঞ্জে জেলা বঙ্গবন্ধু সৈনিকলীগের বিক্ষোভ মিছিল জনগণই আওয়ামী লীগের শক্তি, বিদেশিরা নয়: শামীম নয়াপল্টনে বিএনপির প্রতিবাদ সমাবেশ শর্তসাপেক্ষে রাষ্ট্রদূতরা পুলিশের এসকর্ট সুবিধা পাবেন

থাইল্যান্ডে সংসদ নির্বাচন রোববার

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ / ৮ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশ : শনিবার, ১৩ মে, ২০২৩

থাইল্যান্ডে রোববার সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে বিজয়ী প্রার্থী ও সিনেট সদস্যরা নতুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করবেন। আগামী আগস্ট মাসে সেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে।

থাইল্যান্ড সংসদের নিম্নকক্ষে আসন সংখ্যা ৫০০। এর মধ্যে ৪০০টিতে সরাসরি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বাকি ১০০ আসনে জয়ী দলগুলো তাদের প্রাপ্ত আসন অনুযায়ী আসন পেয়ে থাকে। আর সিনেটের সদস্য সংখ্যা ২৫০। সামরিক বাহিনী তাদের নিয়োগ দিয়ে থাকে।

নিম্নকক্ষে যে দলগুলোর অন্তত ২৫ আসন থাকবে তারা একজনকে প্রধানমন্ত্রী পদে মনোনীত করতে পারবে। আগস্টের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন হতে পারে। নিম্নকক্ষের ৫০০ ও সিনেটের ২৫০ মিলে সাড়ে সাতশো ভোটের মধ্যে যে প্রার্থী ৩৭৬ ভোট পাবেন তিনি প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হবেন।

২০১৪ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করা প্রায়ুত চান-ওচা বর্তমানে দেশটির প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আছেন। ইউটিএন নামে একটি নতুন দল গঠন করেছেন তিনি। দলটি নির্বাচনে লড়ছে। প্রায়ুত চান-ওচার একসময়কার বন্ধু ও সাবেক সেনা কর্মকর্তা প্রাউইত ওয়াংসুওয়ান সামরিক বাহিনী সমর্থিত পিপিআরপি দলের নেতা। প্রায়ুত ও প্রাউইত- দুজনেরই প্রধানমন্ত্রী পদে লড়ার কথা।

এছাড়া ফিউ থাই পার্টি থেকে তিনজন প্রধানমন্ত্রী পদে লড়তে পারেন। এদের একজন পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা। তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার মেয়ে। মুভ ফরোয়ার্ড পার্টি এমপিএফ-এর পিতা লিমজারোনরাতও প্রধানমন্ত্রী পদে লড়বেন।

থাইল্যান্ডে সাধারণত জোট সরকার গঠিত হয়ে থাকে। গত জোট সরকারে এক ডজনের বেশি দল ছিল। ফলে রোববারের নির্বাচনের পর জোট সরকার গঠন নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা হতে পারে।

১৯৩২ সালের পর থেকে থাইল্যান্ডে ১২ বার সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছে। ২০০৬ ও ২০১৪ সালের নির্বাচনে ফিউ থাই পার্টির জয়ের পর সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছিল। এবারও ফিউ থাই পার্টি জিতলে তেমনটা হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আলেকজান্দ্রে বার্থেল। তবে সেটা নির্বাচনের ঠিক পরপর না হলেও এক, দুই বা তিন বছর পরও হতে পারে বলে মনে করছেন তিনি।

সূত্র: ডয়চে ভেলে


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ