শেষের নাটকীয়তা ছাপিয়ে ম্যাচ জিতে সেরা চারে নাম লেখাল রংপুর। স্রেফ ১৩০ রানের লক্ষ্যে ২ উইকেটেই ১০২ রান করে ফেলেছিল রংপুর। সেখান থেকে ২২ রানের মধ্যে ৬ উইকেট হারিয়ে বিপাকে পড়ে যায় তারা। সবার শেষে বোলিংয়ে এসে ৪ উইকেট নেন নাসির।
শেষ ওভারে জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ৫ রান। মুক্তার আলি পারেননি তেমন কিছু করতে। তিন বল বাকি রেখেই ম্যাচ জিতে নেয় রংপুর।
মুক্তারের প্রথম বলে ১ রান নেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই। পরের বলে ক্যাচের মতো উঠলেও খালি জায়গায় পড়ায় বেঁচে যান হ্যারিস রউফ, দৌড়ে নেন ২ রান। তৃতীয় বলে ফাইন লেগ দিয়ে বাউন্ডারি মেরে ম্যাচ শেষ করেন পাকিস্তানি তারকা।
এই জয়ে ৯ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে চতুর্থ দল হিসেবে শেষ চারের টিকেট নিশ্চিত করেছে রংপুর। তাদের জয়ে বিদায় নিশ্চিত হয়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের। ১১ ম্যাচে ঢাকার ঝুলিতে আছে ৬ পয়েন্ট। চট্টগ্রাম ৯ ম্যাচে পেয়েছে স্রেফ ৪ পয়েন্ট।
ঢাকার বিপক্ষে নাটকীয় জয়ে অধিনায়কোচিত ইনিংস খেলেন সোহান। চার নম্বরে উঠে এসে ৩৩ বলে খেলেন ৬১ রানের ঝড়ো ইনিংস। ৮৩ ম্যাচের বিপিএল ক্যারিয়ারে এটি তার প্রথম ফিফটি।
রংপুরের পাকিস্তানি তারকা শোয়েব মালিকের ক্যারিয়ারের ৫০০তম টি-টোয়েন্টি ছিল এই ম্যাচটি। তবে রাঙাতে পারেননি তিনি। ৫ বলে ৭ রান করে আউট হন মালিক।