• রবিবার, ২৮ মে ২০২৩, ০৬:১১ পূর্বাহ্ন
  • Arabic AR Bengali BN English EN French FR German DE
শিরোনামঃ
মেয়র প্রার্থী লিটনকে বিজয়ী করতে ০২নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের মতবিনিময় সভা শেখ হাসিনার কারণেই দুর্যোগ মোকাবিলায় সক্ষম বাংলাদেশ -পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী গৌরীপুরে নাপ্তের আলগীতে জনতার মাঝে আ’লীগের উন্নয়ন প্রচারও নৌকায় ভোট প্রার্থনায় অনু তানোরে আদিবাসী যুবকের লাশ উদ্ধার ইমরান খান এখন গৃহবন্দী! রওশন এরশাদের হাতকে শক্তিশালী করতে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহবান জাপা নেতা হারুনের প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকিদাতা চাঁদের শাস্তির দাবীতে সুনামগঞ্জে জেলা বঙ্গবন্ধু সৈনিকলীগের বিক্ষোভ মিছিল জনগণই আওয়ামী লীগের শক্তি, বিদেশিরা নয়: শামীম নয়াপল্টনে বিএনপির প্রতিবাদ সমাবেশ শর্তসাপেক্ষে রাষ্ট্রদূতরা পুলিশের এসকর্ট সুবিধা পাবেন

৩৩ আসনে একাই প্রার্থী হবেন ইমরান খান

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ / ৩২ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশ : বৃহস্পতিবার, ২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩

সম্প্রতি একাই ৭ আসনে নির্বাচন করে ৬টিতেই জিতেছিলেন পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) এর প্রধান ইমরান খান। এবার উপনির্বাচনে একাই ৩৩ আসনে প্রার্থী হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ইমরান খান।

পিটিআই এর সিনিয়র নেতা শাহ মাহমুদ কুরেশি এমন তথ্য জানিয়েছেন। সম্প্রতি কুরেশি ঘোষণা করেছেন যে, ‘আমরা উপনির্বাচনে অংশগ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি এবং ইমরান খান সব আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন’।

গত শুক্রবার, পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন (ইসিপি) ঘোষণা করেছে যে ৩৩টি আসনের উপনির্বাচন ১৬ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে। স্পিকার রাজা পারভেজ আশরাফ পিটিআই সাংসদদের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করার পরে আসনগুলো শূন্য হয়।

পিটিআই নেতা ফাওয়াদ চৌধুরী ইতোমধ্যেই এই মাসের শুরুতে জাতীয় পরিষদের শূণ্য আসনে উপনির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার বিষয়ে পার্টি প্রধানের সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করেছিলেন।

ফাওয়াদ চৌধুরী ১৭ জানুয়ারি ট্যুইটারে একটি বিবৃতিতে বলেছিলেন, ‘তেহরিক-ই-ইনসাফ সব আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে এবং ইমরান খান এই ৩৩টি আসনে তেহরিক-ই-ইনসাফের প্রার্থী হবেন’।

কুরেশি বলেছেন যে, ১৭ জুলাইয়ের উপনির্বাচনের সময়ও জনগণ পিটিআইকে সমর্থন করেছিল এবং দলটি আশা করে যে জনগণ আবারও ১৬ মার্চ তাদের ভোট দিয়ে ইমরান খানের প্রতি তাদের আস্থা প্রকাশ করবে।

তিনি বলেন, আসন খালি হওয়ার পর ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করানোর জন্য ইসিপিকে বাধ্য করা হয়েছিল এবং সময়মতো নির্বাচন না হলে তা সংবিধানের লঙ্ঘন হবে বলে জানানো হয়।

মনে করা হচ্ছে ব্যক্তিগত জনপ্রিয়তা ও আগামী নির্বাচনে পিটিআই এর শক্তি পরীক্ষা করতেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ইমরান খান। একই কারণে আগেও ৭টি আসনে প্রার্থী হয়েছিলেন তিনি। ফলও মিলেছিল হাতেনাতে। এবার কী হবে তা সময়ই বলে দেবে।

পাকিস্তানে একজন প্রার্থী কত সংখ্যক আসনে লড়বেন, এ নিয়ে কোনো আইনি বিধিনিষেধ নেই। তবে, নির্বাচনের পর শুধু একটি আসনই দখলে রাখা যাবে। এক্ষেত্রে একের বেশি আসনে জিতলে সেগুলো ছেড়ে দিতে হবে এবং পরবর্তী ৬০ কার্যদিবসের মধ্যে সেখানে পুনরায় নির্বাচন করতে হবে কমিশনকে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ