• রবিবার, ২৮ মে ২০২৩, ১২:৪৯ অপরাহ্ন
  • Arabic AR Bengali BN English EN French FR German DE
শিরোনামঃ
মেয়র প্রার্থী লিটনকে বিজয়ী করতে ০২নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের মতবিনিময় সভা শেখ হাসিনার কারণেই দুর্যোগ মোকাবিলায় সক্ষম বাংলাদেশ -পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী গৌরীপুরে নাপ্তের আলগীতে জনতার মাঝে আ’লীগের উন্নয়ন প্রচারও নৌকায় ভোট প্রার্থনায় অনু তানোরে আদিবাসী যুবকের লাশ উদ্ধার ইমরান খান এখন গৃহবন্দী! রওশন এরশাদের হাতকে শক্তিশালী করতে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহবান জাপা নেতা হারুনের প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকিদাতা চাঁদের শাস্তির দাবীতে সুনামগঞ্জে জেলা বঙ্গবন্ধু সৈনিকলীগের বিক্ষোভ মিছিল জনগণই আওয়ামী লীগের শক্তি, বিদেশিরা নয়: শামীম নয়াপল্টনে বিএনপির প্রতিবাদ সমাবেশ শর্তসাপেক্ষে রাষ্ট্রদূতরা পুলিশের এসকর্ট সুবিধা পাবেন

রংপুর সিটি নির্বাচনে ৮৬ কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ: ইসি

দেশের আওয়াজ ডেস্কঃ / ৫৩ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশ : সোমবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২২

রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ৮৬টি কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা।সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে তিনি একথা বলেন। ভোটে ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলোতে ১৬ জনের ফোর্স। আর সাধারণ কেন্দ্রে রয়েছে ১৫ জন।

নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা বলেন, নির্বাচন সবাইকে মিলে করতে হবে। প্রার্থীদের আচরণ হবে বিধিমালা অনুযায়ী। আমাদের লোকবল খুব বেশি নয়, তবু আমরা সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য চেষ্টা করব।

২৭ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ চলবে। গতবারের মতো এবারও ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে ভোটগ্রহণ করবে নির্বাচন কমিশন। ভোটকেন্দ্রে থাকবে সিসি ক্যামেরাও। নির্বাচনে দুই লাখ ১২ হাজার ৩০২ জন পুরুষ এবং দুই লাখ ১৪ হাজার ১৬৭ জন নারী ভোটার ২২৯টি কেন্দ্রে ভোট দেয়ার সুযোগ পাবেন।

রংপুর সিটি নির্বাচনে মোট প্রার্থী সংখ্যা রয়েছে ২৬০ জন। এক্ষেত্রে মেয়র পদে নয় জন, সাধারণ কাউন্সিলর পদে ১৮৩ জন ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ৬৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ভোটের মাঠে।

রংপুর সিটির ভোটে ৪৯ জন নির্বাহী ও বিচারিক হাকিম নিয়োগ করা হয়েছে। এদের মধ্যে নির্বাহী হাকিম ৩৩ জন ও বিচারিক হাকিম রয়েছেন ১৬ জন। তারা ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা ও সংক্ষিপ্ত বিচারকাজ করবেন।

এদিকে র‌্যাব, বিজিবি একাধিক টিম ভ্রাম্যমাণ ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে ভোটার এলাকায় থাকবে।

রাশেদা সুলতানা বলেন, আমরা ৮৬টি কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছি। তার জন্য আলাদা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আমরা সিসিটিভির মাধ্যমে এই কেন্দ্রগুলোকে নিবিড় পর্যবেক্ষণ করব। গাইবান্ধার মতো কোনো সমস্যা দেখা গেলে সঙ্গে সঙ্গে নির্বাচন বন্ধ করে দেয়া হবে। আমরা গাইবান্ধা নির্বাচনে অনিয়মের ব্যবস্থা নিয়েছি। আমরা সুষ্ঠু নির্বাচন চাই। রংপুরেও নির্বাচন সুষ্ঠু হবে।

আগামী জাতীয় নির্বাচনে সিসিটিভি ব্যবহার হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, সিসিটিভির ব্যবহার গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে (আরপিও) নেই। তবুও জাতীয় নির্বাচনে সিসিটিভি ব্যবহার হবে কিনা তা এখনই বলা যাচ্ছে না। বিএনপির পদত্যাগকৃত ৫টি আসনে বাজেট ঘাটতির জন্য সিসিটিভি স্থাপন করা যাবে না। কারণ এটি হঠাৎ করে হয়েছে। এজন্য আমাদের বাজেট ছিল না। আমরা কিন্তু বলছি না যে সিসিটিভি একবারেই ব্যবহার করব না। যদি প্রয়োজন হয় তাহলে করব।

মেয়র পদে নয় প্রতিদ্বন্দ্বী হলেন- জাতীয় পার্টির মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা, আওয়ামী লীগের হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ-ইনু) শফিয়ার রহমান, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমিরুজ্জামান পিয়াল, খেলাফত মজলিশের তৌহিদুর রহমান মণ্ডল রাজু, জাকের পার্টির খোরশেদ আলম খোকন, বাংলাদেশ কংগ্রেস-এর আবু রায়হান এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী মেহেদী হাসান বনি ও লতিফুর রহমান মিলন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ