ঢাকা ০২:৪১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ১৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সরকার হতাশ হয়ে আবোল-তাবোল কথা বলছে: মোশাররফ

দেশের আওয়াজ ডেস্কঃ
  • আপডেট সময় : ১০:২৬:৫৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ ১০৬ বার পড়া হয়েছে

সরকার হতাশ হয়ে আবোল-তাবোল কথা বলছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তিনি বলেছেন, আমাদের কর্মসূচিতে সাধারণ মানুষ অংশ নিয়েছে। কারণ সরকারের দুর্নীতি, দুর্সাহস, লুটপাট সাধারণ মানুষ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত। ফলে মানুষ বিএনপির কর্মসূচিতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নিচ্ছে। সাধারণ মানুষেদর উপস্থিতি দেখে সরকার হতাশ হয়ে আবোল-তাবোল কথা বলছে। সরকারের কথা শুনে মানুষ হাসছে।

বুধবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি। গত ১৩ ফেব্রুয়ারি বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকের বিষয়ে তুলে ধরেতে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

তিনি বলেন, দেশের জনগণ এই দুঃসহ বর্তমান এবং অনিবাৰ্য্য ধ্বংস থেকে বাঁচতে চায়। তাদের সমস্যা সমাধানে ব্যর্থ ও অক্ষম সরকারের পরিবর্তন চায় বলেই বিরোধী দলের সভা, সমাবেশ, মিছিলে তারা সক্রিয়ভাবে অংশ নিচ্ছে; হামলা, মামলা, নির্যাতন অগ্রাহ্য করতে সাহসী হয়েছে এবং বিজয়ের লড়াইকে বেগবান করছে।

বিএনপির সিনিয়র এই নেতা বলেন, অন্যদিকে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও নগদ দেশি-বিদেশি মুদ্রার অভাবে শিল্প, বাণিজ্য, কৃষিতে যে সংকট পড়েছে তা থেকে মুক্তির পথ দেখা যাচ্ছে না। তার ওপর সরকার, সরকারি দল এবং তাদের ঘনিষ্ঠজনেরা দেশের সরকারি, বেসরকারি ব্যাংকগুলো থেকে ঋণের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা লুট করে বিদেশে পাচার করছে। সেকেন্ড হোম, বেগম পাড়া, দুবাইয়ে গুলশান-৩ আর সুইসব্যাংকে জমা হচ্ছে এসব লুটের টাকা। আর বিদ্যুৎ, গ্যাস, জ্বালানি ও সারসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বাড়িয়ে জনগণের পকেট কেটে তাদের ফতুর করে দিয়ে তথাকথিত উন্নয়নের নামে ধোঁকা দেওয়া হচ্ছে। একদিকে কর্মহীন, ভূমিহীন, গৃহহীন মানুষের সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে আর অন্যদিকে বাড়ছে হাতে গোনা কিছু মানুষের অবৈধ সম্পদ। ঋণ বাড়ছে দেশ, দেশের মানুষ ও দেশের শিল্প-বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান ও ব্যাংকের।

তিনি বলেন, জাতীয় দুর্যোগ মোকাবেলায় যখন দেশের স্বার্থে সকলের একযোগে কাজ করা দরকার, তখন অবৈধ ও দুর্নীতিবাজ সরকার সমস্যার সমাধানের পরিবর্তে জনগণের স্বার্থে যারা কথা বলে তাদের উপর লাঠিচার্জ করে, গুলি চালিয়ে, মিথ্যা মামলা দিয়ে গ্রেফতার করে, নির্যাতন করে স্বৈরাচারী কায়দায় ক্ষমতায় টিকে থাকার শেষ চেষ্টা করছে। ইতিহাস সাক্ষী- এমন চেষ্টা অতীতে যেমন ব্যর্থ হয়েছে এবারেও হতে বাধ্য। জনগণের সংকট মোচনের লক্ষ্যে ঘোষিত বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর ১০ দফা দাবী আদায়ের শান্তিপূর্ণ আন্দোলন দমনের জন্য সরকার পুলিশী হামলা- মামলার পাশাপাশি শান্তি সমাবেশের নামে প্রতিনিয়ত জনগণকে ভয় দেখানো; সভা-মিছিলে হামলা করে আহত, নিহত, নির্যাতীত করে আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে গায়েবি মামলা দিয়ে এবং বিরোধী দলের প্রতিটি কর্মসূচির দিন পাল্টা কর্মসূচি দিয়ে ক্রমাগত দ্বন্দ্ব ও সংঘাতের উস্কানি দিচ্ছে। বিরোধী দল সচেতনভাবে এসব প্ররোচনার ফাঁদে পা না দেওয়ায় সরকারি দলের মন্ত্রী ও নেতারা হতাশ হয়ে আবোল-তাবোল কথা বলে লোক হাসাচ্ছে।

বিএনপির এই নেতা বলেন, সম্প্রতি কয়েকটি টিভি চ্যানেলে ডিজিটাল কায়দায় বানানো একটি ভিডিও প্রচার করেছে যা দেখলে যেকোনো সাধারণ নাগরিকও বুঝবে, এটা নোংরা রাজনৈতিক অপপ্রচারের এক বানোয়াট ও নিকৃষ্ট দৃষ্টান্ত। সরকার দলের অরাজনৈতিক অপকৌশলের পাশাপাশি আমরা তদের সহযোগী অনুগত মিডিয়ারও অনৈতিক কার্যক্রমের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এই ভিডিও প্রচারের পর কমেন্ট বক্স ও সোশ্যাল মিডিয়ায় সরকারের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট টিভি চ্যানেলগুলোর নির্মম অথচ সঠিক সমালোচনার ঝড় বইছে। কাজেই এ ব্যাপারে নতুন কিছু না বলে আমরা শুধু বলবো, চলমান গণআন্দোলনকে বাধাগ্রস্ত এবং দেশের সাধারণ জনগণকে বিভ্রান্ত করার এই বৃথা অপচেষ্টা মাঠে মারা গেছে। জনগণ প্রতিদিনের জীবনে যে নির্মম অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হচ্ছেন তা ভুলিয়ে দেওয়ার কিংবা তা থেকে মুক্তির যে লড়াই তা থামিয়ে দেওয়ার সাধ্য কোনো ভুয়া ভিডিও অথবা কোনো চ্যানেলের অপপ্রচারের নেই। থাকে না কখনও।

তিনি বলেন, সরকার দলের সম্মেলনের দিন আমরা ঘোষিত কর্মসূচি স্থগিত করেছিলাম। অথচ তারা আমাদের প্রতিটি কর্মসূচির দিন পাল্টা কর্মসূচি দিয়ে চলেছে। রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে এসব ঘটনা বর্জনীয় বলেই তা জনগণ প্রত্যাখ্যান করে নিন্দা জানায়। জনগণ আশা করে সরকার দল রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে এমন সহিংস তৎপরতা বন্ধ করবে। বিএনপি গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, জনগণের দুর্ভোগ মোচন এবং দেশ ও দেশের জনগণকে দুর্নীতি, অনাচার, লুট ও ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচাতে এবং রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়ে অন্যায় ভাবে কারারুদ্ধ বেগম খালেদা জিয়াসহ রাজনৈতিক কারণে আটক নেতাকর্মীদের মুক্ত করতে যে শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে তা ক্রমান্বয়ে বেগবান হয়ে অবৈধ সরকারকে পদত্যাগে ও নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে বাধ্য করবে ইনশাআল্লাহ। আমরা দেশ ও দেশের মানুষের কল্যাণে এবং মহান স্বাধীনতার সুবর্ণ ফসল গণতন্ত্র পুণঃরুদ্ধারে দেশের সকল শ্রেণী পেশার জনগণ ও মিডিয়ার সহযোগিতা কামনা করি।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিতি ছিলেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদন্য নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান, চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইং কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার ও শায়রুল কবির খান।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

সরকার হতাশ হয়ে আবোল-তাবোল কথা বলছে: মোশাররফ

আপডেট সময় : ১০:২৬:৫৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

সরকার হতাশ হয়ে আবোল-তাবোল কথা বলছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তিনি বলেছেন, আমাদের কর্মসূচিতে সাধারণ মানুষ অংশ নিয়েছে। কারণ সরকারের দুর্নীতি, দুর্সাহস, লুটপাট সাধারণ মানুষ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত। ফলে মানুষ বিএনপির কর্মসূচিতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নিচ্ছে। সাধারণ মানুষেদর উপস্থিতি দেখে সরকার হতাশ হয়ে আবোল-তাবোল কথা বলছে। সরকারের কথা শুনে মানুষ হাসছে।

বুধবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি। গত ১৩ ফেব্রুয়ারি বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকের বিষয়ে তুলে ধরেতে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

তিনি বলেন, দেশের জনগণ এই দুঃসহ বর্তমান এবং অনিবাৰ্য্য ধ্বংস থেকে বাঁচতে চায়। তাদের সমস্যা সমাধানে ব্যর্থ ও অক্ষম সরকারের পরিবর্তন চায় বলেই বিরোধী দলের সভা, সমাবেশ, মিছিলে তারা সক্রিয়ভাবে অংশ নিচ্ছে; হামলা, মামলা, নির্যাতন অগ্রাহ্য করতে সাহসী হয়েছে এবং বিজয়ের লড়াইকে বেগবান করছে।

বিএনপির সিনিয়র এই নেতা বলেন, অন্যদিকে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও নগদ দেশি-বিদেশি মুদ্রার অভাবে শিল্প, বাণিজ্য, কৃষিতে যে সংকট পড়েছে তা থেকে মুক্তির পথ দেখা যাচ্ছে না। তার ওপর সরকার, সরকারি দল এবং তাদের ঘনিষ্ঠজনেরা দেশের সরকারি, বেসরকারি ব্যাংকগুলো থেকে ঋণের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা লুট করে বিদেশে পাচার করছে। সেকেন্ড হোম, বেগম পাড়া, দুবাইয়ে গুলশান-৩ আর সুইসব্যাংকে জমা হচ্ছে এসব লুটের টাকা। আর বিদ্যুৎ, গ্যাস, জ্বালানি ও সারসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বাড়িয়ে জনগণের পকেট কেটে তাদের ফতুর করে দিয়ে তথাকথিত উন্নয়নের নামে ধোঁকা দেওয়া হচ্ছে। একদিকে কর্মহীন, ভূমিহীন, গৃহহীন মানুষের সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে আর অন্যদিকে বাড়ছে হাতে গোনা কিছু মানুষের অবৈধ সম্পদ। ঋণ বাড়ছে দেশ, দেশের মানুষ ও দেশের শিল্প-বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান ও ব্যাংকের।

তিনি বলেন, জাতীয় দুর্যোগ মোকাবেলায় যখন দেশের স্বার্থে সকলের একযোগে কাজ করা দরকার, তখন অবৈধ ও দুর্নীতিবাজ সরকার সমস্যার সমাধানের পরিবর্তে জনগণের স্বার্থে যারা কথা বলে তাদের উপর লাঠিচার্জ করে, গুলি চালিয়ে, মিথ্যা মামলা দিয়ে গ্রেফতার করে, নির্যাতন করে স্বৈরাচারী কায়দায় ক্ষমতায় টিকে থাকার শেষ চেষ্টা করছে। ইতিহাস সাক্ষী- এমন চেষ্টা অতীতে যেমন ব্যর্থ হয়েছে এবারেও হতে বাধ্য। জনগণের সংকট মোচনের লক্ষ্যে ঘোষিত বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর ১০ দফা দাবী আদায়ের শান্তিপূর্ণ আন্দোলন দমনের জন্য সরকার পুলিশী হামলা- মামলার পাশাপাশি শান্তি সমাবেশের নামে প্রতিনিয়ত জনগণকে ভয় দেখানো; সভা-মিছিলে হামলা করে আহত, নিহত, নির্যাতীত করে আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে গায়েবি মামলা দিয়ে এবং বিরোধী দলের প্রতিটি কর্মসূচির দিন পাল্টা কর্মসূচি দিয়ে ক্রমাগত দ্বন্দ্ব ও সংঘাতের উস্কানি দিচ্ছে। বিরোধী দল সচেতনভাবে এসব প্ররোচনার ফাঁদে পা না দেওয়ায় সরকারি দলের মন্ত্রী ও নেতারা হতাশ হয়ে আবোল-তাবোল কথা বলে লোক হাসাচ্ছে।

বিএনপির এই নেতা বলেন, সম্প্রতি কয়েকটি টিভি চ্যানেলে ডিজিটাল কায়দায় বানানো একটি ভিডিও প্রচার করেছে যা দেখলে যেকোনো সাধারণ নাগরিকও বুঝবে, এটা নোংরা রাজনৈতিক অপপ্রচারের এক বানোয়াট ও নিকৃষ্ট দৃষ্টান্ত। সরকার দলের অরাজনৈতিক অপকৌশলের পাশাপাশি আমরা তদের সহযোগী অনুগত মিডিয়ারও অনৈতিক কার্যক্রমের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এই ভিডিও প্রচারের পর কমেন্ট বক্স ও সোশ্যাল মিডিয়ায় সরকারের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট টিভি চ্যানেলগুলোর নির্মম অথচ সঠিক সমালোচনার ঝড় বইছে। কাজেই এ ব্যাপারে নতুন কিছু না বলে আমরা শুধু বলবো, চলমান গণআন্দোলনকে বাধাগ্রস্ত এবং দেশের সাধারণ জনগণকে বিভ্রান্ত করার এই বৃথা অপচেষ্টা মাঠে মারা গেছে। জনগণ প্রতিদিনের জীবনে যে নির্মম অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হচ্ছেন তা ভুলিয়ে দেওয়ার কিংবা তা থেকে মুক্তির যে লড়াই তা থামিয়ে দেওয়ার সাধ্য কোনো ভুয়া ভিডিও অথবা কোনো চ্যানেলের অপপ্রচারের নেই। থাকে না কখনও।

তিনি বলেন, সরকার দলের সম্মেলনের দিন আমরা ঘোষিত কর্মসূচি স্থগিত করেছিলাম। অথচ তারা আমাদের প্রতিটি কর্মসূচির দিন পাল্টা কর্মসূচি দিয়ে চলেছে। রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে এসব ঘটনা বর্জনীয় বলেই তা জনগণ প্রত্যাখ্যান করে নিন্দা জানায়। জনগণ আশা করে সরকার দল রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে এমন সহিংস তৎপরতা বন্ধ করবে। বিএনপি গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, জনগণের দুর্ভোগ মোচন এবং দেশ ও দেশের জনগণকে দুর্নীতি, অনাচার, লুট ও ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচাতে এবং রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়ে অন্যায় ভাবে কারারুদ্ধ বেগম খালেদা জিয়াসহ রাজনৈতিক কারণে আটক নেতাকর্মীদের মুক্ত করতে যে শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে তা ক্রমান্বয়ে বেগবান হয়ে অবৈধ সরকারকে পদত্যাগে ও নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে বাধ্য করবে ইনশাআল্লাহ। আমরা দেশ ও দেশের মানুষের কল্যাণে এবং মহান স্বাধীনতার সুবর্ণ ফসল গণতন্ত্র পুণঃরুদ্ধারে দেশের সকল শ্রেণী পেশার জনগণ ও মিডিয়ার সহযোগিতা কামনা করি।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিতি ছিলেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদন্য নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান, চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইং কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার ও শায়রুল কবির খান।