ঢাকা ০৩:০১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫, ১৪ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র উৎপাদনে যাবে ২০২৪ সালে

দেশের আওয়াজ ডেস্কঃ
  • আপডেট সময় : ০৬:৩২:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২২ ১৩৬ বার পড়া হয়েছে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র উৎপাদনে যাবে ২০২৪ সালে শেষ দিকে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। অথচ, প্রথম ইউনিট বাণিজ্যিক উৎপাদনে আসার কথা ছিল আগামী বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে।বৃহস্পতিবার পাবনার ঈশ্বরদীতে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র পরিদর্শন শেষে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা জানান।

নসরুল হামিদ বলেন, নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্লান্ট চালুর মাধ্যমে বাংলাদেশে একটি ঐতিহাসিক ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে। প্রথম ইউনিটের কাজ প্রায় ৮৭ ভাগ শেষ হয়েছে। এরপর আমরা দ্বিতীয় ইউনিটে যাবো। কোভিডের কারণে কাজ কিছুটা পিছিয়ে গিয়েছিল। রাশিয়ানরাও তাদের গতিতে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে উন্নত স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছেন, পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র চালুর মাধ্যমে সে স্বপ্ন আরও একধাপ পূরণ হবে। এখানে কাজ করার জন্য ছেলে-মেয়েরা সুযোগ পাবে। আমাদের ইঞ্জিনিয়াররা রাশিয়াতে ট্রেনিং নিয়েছে। পাওয়ার প্লান্টের কন্সট্রাকশনের কাজে দেশের বেশ কয়েকটি কোম্পানি যুক্ত হয়েছে। এটা আমাদের দেশের জন্য একটি বড় অভিজ্ঞতা।

উল্লেখ্য, গত অক্টোবরে রূপপুর বিদ্যুৎকেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিটের পারমাণবিক চুল্লি উদ্বোধনের দিনে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান বলেছিলেন, আগামী বছরের মধ্যেই রূপপুরের প্রথম ইউনিট উৎপাদনে আসবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র উৎপাদনে যাবে ২০২৪ সালে

আপডেট সময় : ০৬:৩২:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২২

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র উৎপাদনে যাবে ২০২৪ সালে শেষ দিকে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। অথচ, প্রথম ইউনিট বাণিজ্যিক উৎপাদনে আসার কথা ছিল আগামী বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে।বৃহস্পতিবার পাবনার ঈশ্বরদীতে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র পরিদর্শন শেষে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা জানান।

নসরুল হামিদ বলেন, নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্লান্ট চালুর মাধ্যমে বাংলাদেশে একটি ঐতিহাসিক ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে। প্রথম ইউনিটের কাজ প্রায় ৮৭ ভাগ শেষ হয়েছে। এরপর আমরা দ্বিতীয় ইউনিটে যাবো। কোভিডের কারণে কাজ কিছুটা পিছিয়ে গিয়েছিল। রাশিয়ানরাও তাদের গতিতে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে উন্নত স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছেন, পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র চালুর মাধ্যমে সে স্বপ্ন আরও একধাপ পূরণ হবে। এখানে কাজ করার জন্য ছেলে-মেয়েরা সুযোগ পাবে। আমাদের ইঞ্জিনিয়াররা রাশিয়াতে ট্রেনিং নিয়েছে। পাওয়ার প্লান্টের কন্সট্রাকশনের কাজে দেশের বেশ কয়েকটি কোম্পানি যুক্ত হয়েছে। এটা আমাদের দেশের জন্য একটি বড় অভিজ্ঞতা।

উল্লেখ্য, গত অক্টোবরে রূপপুর বিদ্যুৎকেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিটের পারমাণবিক চুল্লি উদ্বোধনের দিনে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান বলেছিলেন, আগামী বছরের মধ্যেই রূপপুরের প্রথম ইউনিট উৎপাদনে আসবে।