ঢাকা ১১:৫৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫, ১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাত পোহালেই চট্টগ্রাম-১০ আসনের উপনির্বাচন, নেই উত্তাপ

দেশের আওয়াজ ডেস্কঃ
  • আপডেট সময় : ০৭:০৪:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ জুলাই ২০২৩ ১২৯ বার পড়া হয়েছে

প্রচার-প্রচারণা শেষ। আর মাত্র কয়েকটা ঘণ্টা বাকি। আজ দিনশেষে রাত পোহালেই কাল চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং, পাহাড়তলী ও হালিশহর) আসনের উপনির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হবে। সে লক্ষ্যে দুই পর্যায়ে চলছে প্রস্তুতি। যদিও কোনো উত্তাপ নেই নিষ্প্রাণ এ ভোটে।

শনিবার (২৯ জুলাই) দুপুরে চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান উপনির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পর্কে ঢাকা মেইলকে এ তথ্য দেন।

তিনি বলেন, ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী ৩০ জুলাই রোববার সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত চট্টগ্রাম-১০ আসনের উপনির্বাচনে ১৫৬টি কেন্দ্রের ১২৫১টি বুথে ইভিএমের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

ভোটগ্রহণের জন্য ৪ হাজার ১০৬ জন ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা এবং ২ হাজার ১১০টি ইভিএম প্রস্তুত রাখা হয়েছে। ১৫৬টি কেন্দ্রে বসানো হয়েছে ১ হাজার ৪০৭টি সিসিটিভি ক্যামেরা। প্রতিটি সাধারণ কেন্দ্রে ১৬-১৭ জন পুলিশ ও আনসার সদস্য মোতায়েন থাকবে। গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রগুলোতে ১৭-১৮ জন পুলিশ ও আনসার দায়িত্ব পালন করবেন। পুলিশ এবং এপিবিএনের সমন্বয়ে ৮ ওয়ার্ডে ৮টি মোবাইল ফোর্স থাকবে। স্ট্রাইকিং ফোর্স থাকবে ৪টি, র‌্যাবের ৪টি টিম থাকবে (প্রতি ২ ওয়ার্ডে ১টি করে), বিজিবি থাকবে ৪ প্লাটুন (প্রতি ২ ওয়ার্ডে ১টি করে)।

নির্বাচন কর্মকর্তা বলেন, নিয়মানুযায়ী গত শুক্রবার দিবাগত মধ্যরাতে প্রার্থীদের প্রচার-প্রচরাণা শেষ। এখন পুলিশি নিরাপত্তায় কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রিজাইডিং অফিসারদের তত্ত্বাবধানে কেন্দ্রে পাঠানো হচ্ছে ইভিএমসহ নির্বাচনী সামগ্রী। উপ নির্বাচনের পরিবেশ শান্তিপূর্ণ রাখার লক্ষ্যে শনিবার (২৯ জুলাই) দিবাগত রাত ১২টা থেকে ৩০ জুলাই দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত ট্রাক, বাস, মিনিবাস, মাইক্রোবাস, জিপ, পিক আপ, কার ও ইজিবাইক চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে ২৮ জুলাই রাত ১২টা থেকে ৩১ জুলাই রাত ১২টা পর্যন্ত মোটরসাইকেল চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। নিষেধাজ্ঞা রিটার্নিং অফিসারের অনুমতি সাপেক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী/তাঁদের নির্বাচনী এজেন্ট, দেশি/বিদেশী পর্যবেক্ষকদের (পরিচয়পত্র থাকতে হবে) ক্ষেত্রে শিথিলযোগ্য হবে।

নির্বাচনের সংবাদ সংগ্রহের কাজে নিয়োজিত দেশি/বিদেশি সাংবাদিক (পরিচয়পত্র থাকতে হবে), নির্বাচনের কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, নির্বাচনের বৈধ পরিদর্শক এবং কতিপয় জরুরি কাজ যেমন–অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, বিদ্যুৎ, গ্যাস, ডাক, টেলিযোগাযোগ ইত্যাদি কার্যক্রমে ব্যবহারের জন্য উল্লিখিত যানবাহন চলাচলের ক্ষেত্রে ওই নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে না।

এছাড়া জাতীয় মহাসড়ক, বন্দর ও জরুরি পণ্য সরবরাহসহ অন্যান্য জরুরি প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিষেধাজ্ঞা শিথিলের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন। নির্বাচনী এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্সের সাথে দায়িত্ব পালনসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে আইনানুগ নির্দেশনা প্রদানের জন্য ৮ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং ২ জন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

অন্যদিকে নির্বাচনী প্রস্তুতি সম্পন্ন করার কথা জানিয়েছেন উপনির্বাচনে প্রতিদ্ব›িদ্ব প্রার্থীরা। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রর্থী মো. মহিউদ্দিন বাচ্চু বলেন, উপনির্বাচনে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি বজায় রেখে ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া, প্রতিটি কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট দেওয়া, স্বেচ্ছাসেবক নিয়োজিত করার মতো যাবতীয় কাজ সম্পন্ন হয়েছে। প্রচার-প্রচারণাও ভাল হয়েছে। ভোটারদের কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য উৎসাহ যোগানো হয়েছে। আশা করছি শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট দিতে পারবেন ভোটাররা।

একই কথা বলেছেন, জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. সামসুল আলম (লাঙ্গল), তৃণমূল বিএনপির দীপক কুমার পালিত (সোনালী আঁশ), বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের রশীদ মিয়া (ছড়ি), স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আরমান আলী (বেলুন) ও মনজুরুল ইসলাম ভূঁইয়া (রকেট)। তবে তারা কেন্দ্রে পোলিং এজেন্টদের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কার কথা জানিয়েছেন। এমনকি ভোটাররা নিজের ভোট নিজে দিতে পারবে কি না তাও সন্দেহ প্রকাশ করেছেন।

এদিকে ভোটারদের মতে, এ আসনের উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ছাড়া অন্য প্রার্থীরা মাঠে নেই। প্রচার-প্রচারণায়ও তাদের তেমন দেখা যায়নি। আবার প্রার্থীরা তেমন শক্ত কোন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী নয়। হয়তো বা দেখা যাবে, ভোটের পর কোনো কোনো প্রার্থী শত ভোটও পায়নি। ফলে এই উপনির্বাচনে কোনে উত্তাপ নেই। এমনও হতে পারে ঢাকা-১৭ আসনের নির্বাচনের মতো হয়তো ১০ শতাংশ ভোটও পড়বে না এই উপনির্বাচনে।

উল্লেখ্য, গত ২ জুন চট্টগ্রাম-১০ আসনের আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য ডা. আফছারুল আমীনের মৃত্যু ঘটে। এরপর এ আসন শূণ্য ঘোষনা করা হয়। এরপর নির্বাচন কমিশন এ আসনের উপনির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ৮, ১১, ১২, ১৩, ১৪, ২৪, ২৫ ও ২৬ নম্বর ওয়ার্ড নিয়ে আসন গঠিত। এ নির্বাচনে ৪ লাখ ৮৮ হাজার ৬৩৩ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। এদের মধ্যে ২ লাখ ৪৮ হাজার ৯২৯ জন পুরুষ এবং ২ লাখ ৩৯ হাজার ৬৮০ জন নারী ভোটার।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

রাত পোহালেই চট্টগ্রাম-১০ আসনের উপনির্বাচন, নেই উত্তাপ

আপডেট সময় : ০৭:০৪:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ জুলাই ২০২৩

প্রচার-প্রচারণা শেষ। আর মাত্র কয়েকটা ঘণ্টা বাকি। আজ দিনশেষে রাত পোহালেই কাল চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং, পাহাড়তলী ও হালিশহর) আসনের উপনির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হবে। সে লক্ষ্যে দুই পর্যায়ে চলছে প্রস্তুতি। যদিও কোনো উত্তাপ নেই নিষ্প্রাণ এ ভোটে।

শনিবার (২৯ জুলাই) দুপুরে চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান উপনির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পর্কে ঢাকা মেইলকে এ তথ্য দেন।

তিনি বলেন, ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী ৩০ জুলাই রোববার সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত চট্টগ্রাম-১০ আসনের উপনির্বাচনে ১৫৬টি কেন্দ্রের ১২৫১টি বুথে ইভিএমের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

ভোটগ্রহণের জন্য ৪ হাজার ১০৬ জন ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা এবং ২ হাজার ১১০টি ইভিএম প্রস্তুত রাখা হয়েছে। ১৫৬টি কেন্দ্রে বসানো হয়েছে ১ হাজার ৪০৭টি সিসিটিভি ক্যামেরা। প্রতিটি সাধারণ কেন্দ্রে ১৬-১৭ জন পুলিশ ও আনসার সদস্য মোতায়েন থাকবে। গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রগুলোতে ১৭-১৮ জন পুলিশ ও আনসার দায়িত্ব পালন করবেন। পুলিশ এবং এপিবিএনের সমন্বয়ে ৮ ওয়ার্ডে ৮টি মোবাইল ফোর্স থাকবে। স্ট্রাইকিং ফোর্স থাকবে ৪টি, র‌্যাবের ৪টি টিম থাকবে (প্রতি ২ ওয়ার্ডে ১টি করে), বিজিবি থাকবে ৪ প্লাটুন (প্রতি ২ ওয়ার্ডে ১টি করে)।

নির্বাচন কর্মকর্তা বলেন, নিয়মানুযায়ী গত শুক্রবার দিবাগত মধ্যরাতে প্রার্থীদের প্রচার-প্রচরাণা শেষ। এখন পুলিশি নিরাপত্তায় কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রিজাইডিং অফিসারদের তত্ত্বাবধানে কেন্দ্রে পাঠানো হচ্ছে ইভিএমসহ নির্বাচনী সামগ্রী। উপ নির্বাচনের পরিবেশ শান্তিপূর্ণ রাখার লক্ষ্যে শনিবার (২৯ জুলাই) দিবাগত রাত ১২টা থেকে ৩০ জুলাই দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত ট্রাক, বাস, মিনিবাস, মাইক্রোবাস, জিপ, পিক আপ, কার ও ইজিবাইক চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে ২৮ জুলাই রাত ১২টা থেকে ৩১ জুলাই রাত ১২টা পর্যন্ত মোটরসাইকেল চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। নিষেধাজ্ঞা রিটার্নিং অফিসারের অনুমতি সাপেক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী/তাঁদের নির্বাচনী এজেন্ট, দেশি/বিদেশী পর্যবেক্ষকদের (পরিচয়পত্র থাকতে হবে) ক্ষেত্রে শিথিলযোগ্য হবে।

নির্বাচনের সংবাদ সংগ্রহের কাজে নিয়োজিত দেশি/বিদেশি সাংবাদিক (পরিচয়পত্র থাকতে হবে), নির্বাচনের কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, নির্বাচনের বৈধ পরিদর্শক এবং কতিপয় জরুরি কাজ যেমন–অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, বিদ্যুৎ, গ্যাস, ডাক, টেলিযোগাযোগ ইত্যাদি কার্যক্রমে ব্যবহারের জন্য উল্লিখিত যানবাহন চলাচলের ক্ষেত্রে ওই নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে না।

এছাড়া জাতীয় মহাসড়ক, বন্দর ও জরুরি পণ্য সরবরাহসহ অন্যান্য জরুরি প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিষেধাজ্ঞা শিথিলের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন। নির্বাচনী এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্সের সাথে দায়িত্ব পালনসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে আইনানুগ নির্দেশনা প্রদানের জন্য ৮ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং ২ জন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

অন্যদিকে নির্বাচনী প্রস্তুতি সম্পন্ন করার কথা জানিয়েছেন উপনির্বাচনে প্রতিদ্ব›িদ্ব প্রার্থীরা। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রর্থী মো. মহিউদ্দিন বাচ্চু বলেন, উপনির্বাচনে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি বজায় রেখে ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া, প্রতিটি কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট দেওয়া, স্বেচ্ছাসেবক নিয়োজিত করার মতো যাবতীয় কাজ সম্পন্ন হয়েছে। প্রচার-প্রচারণাও ভাল হয়েছে। ভোটারদের কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য উৎসাহ যোগানো হয়েছে। আশা করছি শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট দিতে পারবেন ভোটাররা।

একই কথা বলেছেন, জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. সামসুল আলম (লাঙ্গল), তৃণমূল বিএনপির দীপক কুমার পালিত (সোনালী আঁশ), বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের রশীদ মিয়া (ছড়ি), স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আরমান আলী (বেলুন) ও মনজুরুল ইসলাম ভূঁইয়া (রকেট)। তবে তারা কেন্দ্রে পোলিং এজেন্টদের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কার কথা জানিয়েছেন। এমনকি ভোটাররা নিজের ভোট নিজে দিতে পারবে কি না তাও সন্দেহ প্রকাশ করেছেন।

এদিকে ভোটারদের মতে, এ আসনের উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ছাড়া অন্য প্রার্থীরা মাঠে নেই। প্রচার-প্রচারণায়ও তাদের তেমন দেখা যায়নি। আবার প্রার্থীরা তেমন শক্ত কোন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী নয়। হয়তো বা দেখা যাবে, ভোটের পর কোনো কোনো প্রার্থী শত ভোটও পায়নি। ফলে এই উপনির্বাচনে কোনে উত্তাপ নেই। এমনও হতে পারে ঢাকা-১৭ আসনের নির্বাচনের মতো হয়তো ১০ শতাংশ ভোটও পড়বে না এই উপনির্বাচনে।

উল্লেখ্য, গত ২ জুন চট্টগ্রাম-১০ আসনের আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য ডা. আফছারুল আমীনের মৃত্যু ঘটে। এরপর এ আসন শূণ্য ঘোষনা করা হয়। এরপর নির্বাচন কমিশন এ আসনের উপনির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ৮, ১১, ১২, ১৩, ১৪, ২৪, ২৫ ও ২৬ নম্বর ওয়ার্ড নিয়ে আসন গঠিত। এ নির্বাচনে ৪ লাখ ৮৮ হাজার ৬৩৩ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। এদের মধ্যে ২ লাখ ৪৮ হাজার ৯২৯ জন পুরুষ এবং ২ লাখ ৩৯ হাজার ৬৮০ জন নারী ভোটার।