ঢাকা ১১:০০ অপরাহ্ন, সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাজশাহীতে কৃষকবান্ধব সেচ নীতিমালা প্রণয়নের দাবিতে মানববন্ধন

নিজস্ব প্রতিবেদক//
  • আপডেট সময় : ১০:৫৮:২৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪ ১১ বার পড়া হয়েছে

বরেন্দ্র উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের বৈষম্যমূলক সেচ নীতিমালা পরিবর্তন করে কৃষকবান্ধব সেচ নীতিমাল ও কৃষক সংগঠনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সেচ পাম্পের অপারেটর নির্বাচনে দাবিতে রাজশাহীতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার সকাল সাড়ে ১০টায় নগরীর জিরোপয়েন্টে ঘন্টাব্যাপি এই মানববন্ধনে সচেতন নাগরিক সমাজের কর্মীরা অংশ নেন।

বরেন্দ্র অঞ্চলের জেলাগুলো মারাত্মক খরার ঝুঁকি হওয়ায় ২০০৮ সালে বিএমডিএ সেচ নীতিমালা প্রনয়ন করে। এই নীতিমালার দোহাই দিয়ে বরেন্দ্র ডিপগুলো পরিচালনা করে প্রভাবশালীরা। ফলে সেচকে কেন্দ্র করে কৃষক মৃত্যু, মারামারি, ডিপ দখল, পানির অন্যায্যতা, পানি হীনতা এবং প্রান্তিক কৃষকেরা পানির অধিকার বঞ্চনার শিকার হচ্ছেন। তারা বিএমডিএর বৈষম্যমূলক সেচ নীতিমালা-২০০৮ পরিবর্তন করে কৃষকবান্ধব করার দাবি করেন।

এছাড়াও বরেন্দ্র এলাকার জলাধার, খাল-খাড়ি, নদ নদীগুলো খনন করে ভূ-উপরিস্থ পানির ব্যবহার বাড়ানোর উদ্যোগ নেয়ার আহবান জানানো হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

রাজশাহীতে কৃষকবান্ধব সেচ নীতিমালা প্রণয়নের দাবিতে মানববন্ধন

আপডেট সময় : ১০:৫৮:২৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪

বরেন্দ্র উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের বৈষম্যমূলক সেচ নীতিমালা পরিবর্তন করে কৃষকবান্ধব সেচ নীতিমাল ও কৃষক সংগঠনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সেচ পাম্পের অপারেটর নির্বাচনে দাবিতে রাজশাহীতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার সকাল সাড়ে ১০টায় নগরীর জিরোপয়েন্টে ঘন্টাব্যাপি এই মানববন্ধনে সচেতন নাগরিক সমাজের কর্মীরা অংশ নেন।

বরেন্দ্র অঞ্চলের জেলাগুলো মারাত্মক খরার ঝুঁকি হওয়ায় ২০০৮ সালে বিএমডিএ সেচ নীতিমালা প্রনয়ন করে। এই নীতিমালার দোহাই দিয়ে বরেন্দ্র ডিপগুলো পরিচালনা করে প্রভাবশালীরা। ফলে সেচকে কেন্দ্র করে কৃষক মৃত্যু, মারামারি, ডিপ দখল, পানির অন্যায্যতা, পানি হীনতা এবং প্রান্তিক কৃষকেরা পানির অধিকার বঞ্চনার শিকার হচ্ছেন। তারা বিএমডিএর বৈষম্যমূলক সেচ নীতিমালা-২০০৮ পরিবর্তন করে কৃষকবান্ধব করার দাবি করেন।

এছাড়াও বরেন্দ্র এলাকার জলাধার, খাল-খাড়ি, নদ নদীগুলো খনন করে ভূ-উপরিস্থ পানির ব্যবহার বাড়ানোর উদ্যোগ নেয়ার আহবান জানানো হয়।