ঢাকা ০৩:১১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫, ২৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ঋণের টাকা না পেয়ে নারীকে রাতে তালাবদ্ধ করে রাখল পল্লী উন্নয়ন বোর্ড কুষ্টিয়ায় নিখোঁজ অটোরিকশা চালকের লাশ উদ্ধার, প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার পাকিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা উন্নত ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে তরুণ প্রজন্মকে দক্ষ হিসেবে গড়ে তোলা আবশ্যক : প্রধান উপদেষ্টা ফৌজদারি কার্যবিধি সংশোধন করে নতুন অধ্যাদেশ জারি রাষ্ট্রপতির ইসরাইলি বর্বরতায় একদিনে আরও ৮২ ফিলিস্তিনি নিহত গ্লোবাল সুপার লিগ : খালেদের ৪ উইকেটে জয়ে শুরু রংপুরের ২১ জেলায় পানির নিচে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল টানা বৃষ্টির প্রভাব কাঁচাবাজারে, মরিচের কেজি প্রায় ৩০০ টাকা

বিএনপি মাঠে নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারও নেই: গয়েশ্বর

দেশের আওয়াজ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ১১:০৭:০৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ জুলাই ২০২৫ ১১ বার পড়া হয়েছে

বিএনপি মাঠে নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারও নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।

শনিবার (৫ জুলাই) দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে আয়োজিত যথা সময়ে সংস্কার ও দ্রুত নির্বাচনের দাবিতে এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

গয়শ্বর বলেন, নির্বাচন করতে হবে, নির্বাচন আটকানোর শক্তি কারও হাতে নেই যদি আমরা নামি। যারা বলে ১৬ বছর আমরা কিছু করতে পারিনি, তাদের বলবো আমরা এখন ১৬ দিনে তা দেখিয়ে দিতে পারি; আমরা দেখাবো না।

তিনি বলেন, একজন ভদ্রলোক ওয়াদা করেছেন, তিনি তার ওয়াদা পূরণ করবেন, যথাসময়ে নির্বাচন দেবেন- এই প্রত্যাশা নিয়ে আমরা ধৈর্য ধরে রাখছি।

গয়েশ্বর বলেন, শিক্ষা আর স্বাস্থ্য দুইটা দখল করছে জামায়াত। ওখানে আর কারও কোনো ঠাঁই নেই। মাঝেমধ্যে অনেকে বলে ভারতের দালাল-টালাল। যারা ভারতের দালালি করে তারাই ভারতের দালাল আখ্যা দেয়।

তিনি আরও বলেন, যারা নির্বাচন চায় না, তারা সংস্কার সংস্কার করে। এরাই কিন্তু আওয়ামী লীগের জঘন্য লোকদের তাদের দলের সদস্য বানাচ্ছে গোপনে। এই পরাগ মন্ডলকে যে অপহরণ করলো আপনারা জানেন সবাই তার নাম; সে এখন শুনি জামায়াতের নেতা। এখন জামায়াত কি জিনিস আপনারা একটু চিনে রাখেন।

মাদক ও অস্ত্র মুক্ত কেরানীগঞ্জ গড়ে তুলতে ‘উন্নয়নের একটি বৃহৎ পরিকল্পনা’ প্রণয়ন করার কথাও জানান গয়েশ্বর। বক্তারা আগামী নির্বাচনে ঢাকা-৩ আসনে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করার জন্য আহ্বান জানান।

সমাবেশে সালাহ উদ্দিন আহমদ বলেন, আমি আহ্বান করব, আগামী দিনে যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ আমরা পেতে যাচ্ছি, বিনির্মাণ করার আমাদের শপথ আছে, শহীদের রক্তের শপথ আছে, গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার শপথ আছে, সারাদেশের মানুষের প্রত্যাশা আছে। সেই বাংলাদেশে ইনশাল্লাহ নেতৃত্ব দেবেন আমাদের সকলের নেতা বাংলাদেশের নেতা, বাংলাদেশের গণতন্ত্রের রক্ষাকবজ তারেক রহমান। এদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের পাহারাদার হিসেবে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিয়ে সংস্কারের মধ্য দিয়ে এমন একটি উন্নত সমৃদ্ধ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিবর্তন করবেন সেই রাষ্ট্র গড়ার জন্য আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।

তিনি আরও বলেন, ঐক্যই আমাদের শক্তি, যে ঐক্য গড়ে উঠেছে ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য হিসেবে; সেই ঐক্যকে আমরা সমুন্নত রাখবো। সেই ঐক্যকে আমরা শক্তিতে পরিণত করে এবং সামনে রেখে আমরা নতুন, সমৃদ্ধ, সবার আগে বাংলাদেশ নীতি বাস্তবায়ন করব। আমরা সেই বাংলাদেশের প্রত্যাশায় সকলে ঐক্যবদ্ধ থাকব।

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান বলেন, গত ১৬ বছর বিএনপির মিটিং করলে তার পাশেই ডাকা হতো আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ। আহা রে শান্তি। শান্তি সমাবেশে আসতো কারা? এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, মসজিদের ইমাম, মন্দিরের পুরোহিত। না। শান্তি সমাবেশে আসতো এলাকার সবচেয়ে বড় গুন্ডা, এলাকার সবচেয়ে বড় যে মাস্তান তারাই ওই শান্তি সমাবেশে আসতো। তারা যে পথ দিয়ে আসতো খুটখাট আওয়াজ হতো। সেই আওয়াজ অস্ত্রের আওয়াজ। শেখ হাসিনার আমলে শান্তির মা মারা গিয়েছিলেন; দাফন করে দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা।

বিগত ১৬ বছর বিএনপির নেতা-কর্মীর ওপর সরকারের নিপীড়ন-নির্যাতনের চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, এখন কেউ কেউ বলে নাকি বিএনপি কি করেছে?

হাবিব উন নবী খান সোহেল বলেন, আমরা প্রধান উপদেষ্টার দিকে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য তাকিয়ে আছি। এদেশের জনগণ অপক্ষোয় আছে। নির্বাচন নিয়ে যদি কোনো টালবাহানা করা হয়; আমরা স্পষ্টভাবে বলে দিতে চাই, সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে প্রয়োজনে আবারও রাজপথে নামব।

বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ বলেন, লন্ডনে বাংলাদেশের জনপ্রিয় দলের নেতা তারেক রহমান ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মধ্যে ওয়ান টু ওয়ান দেড় ঘণ্টা বৈঠক হয়েছে। বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দলের নেতার সঙ্গে বৈঠক করবেন এটাই স্বাভাবিক এবং এই বৈঠকে অনেকের গা জ্বলছে। কোনো লাভ নেই। দেশের প্রধান ও সবচেয়ে জনপ্রিয় দলের সঙ্গে বৈঠক হবে এটাই জনগণ আশা করেছে এবং সেটাই হয়েছে।

বিএনপির তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল বলেন, গতকাল দেখলাম জামায়াতের নেতা বলেছেন, যেনতেনভাবে নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না। আরে ভাই, যেনতেনভাবে নির্বাচনের ইতিহাস জামায়াতে ইসলামীর। এই জামায়াতই ’৮৬ সালে স্বৈরাচারের ডাকে নির্বাচনে গেছে। ’৯৬ সালে আওয়ামী লীগের সাথে আঁতাত করেছিল।

তিনি আরও বলেন, জামায়াতে ইসলামী বলে বিএনপি নাকি সারাদেশে দখলবাজি করছে। আমরা বলি, কাঁচের ঘরে বসে অন্যের ঘরে ঢিল মারবেন না। দেশের মানুষ দেখেছে ৫ আগস্টের পরে প্রথম ব্যাংক ডাকাতি কারা করেছে? এই জামায়াতে ইসলামী। ৫ আগস্টের পরে সারাদেশে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো কারা দখল করেছে? এই জামায়াতে ইসলামী। আজকে ’২৪ এর পরাজিত শক্তি এবং ’৭১ এর পরাজিত শক্তি এই দুই শক্তির জাদুময়তা আমরা দেখতে পারছি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বিএনপি মাঠে নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারও নেই: গয়েশ্বর

আপডেট সময় : ১১:০৭:০৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ জুলাই ২০২৫

বিএনপি মাঠে নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারও নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।

শনিবার (৫ জুলাই) দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে আয়োজিত যথা সময়ে সংস্কার ও দ্রুত নির্বাচনের দাবিতে এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

গয়শ্বর বলেন, নির্বাচন করতে হবে, নির্বাচন আটকানোর শক্তি কারও হাতে নেই যদি আমরা নামি। যারা বলে ১৬ বছর আমরা কিছু করতে পারিনি, তাদের বলবো আমরা এখন ১৬ দিনে তা দেখিয়ে দিতে পারি; আমরা দেখাবো না।

তিনি বলেন, একজন ভদ্রলোক ওয়াদা করেছেন, তিনি তার ওয়াদা পূরণ করবেন, যথাসময়ে নির্বাচন দেবেন- এই প্রত্যাশা নিয়ে আমরা ধৈর্য ধরে রাখছি।

গয়েশ্বর বলেন, শিক্ষা আর স্বাস্থ্য দুইটা দখল করছে জামায়াত। ওখানে আর কারও কোনো ঠাঁই নেই। মাঝেমধ্যে অনেকে বলে ভারতের দালাল-টালাল। যারা ভারতের দালালি করে তারাই ভারতের দালাল আখ্যা দেয়।

তিনি আরও বলেন, যারা নির্বাচন চায় না, তারা সংস্কার সংস্কার করে। এরাই কিন্তু আওয়ামী লীগের জঘন্য লোকদের তাদের দলের সদস্য বানাচ্ছে গোপনে। এই পরাগ মন্ডলকে যে অপহরণ করলো আপনারা জানেন সবাই তার নাম; সে এখন শুনি জামায়াতের নেতা। এখন জামায়াত কি জিনিস আপনারা একটু চিনে রাখেন।

মাদক ও অস্ত্র মুক্ত কেরানীগঞ্জ গড়ে তুলতে ‘উন্নয়নের একটি বৃহৎ পরিকল্পনা’ প্রণয়ন করার কথাও জানান গয়েশ্বর। বক্তারা আগামী নির্বাচনে ঢাকা-৩ আসনে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করার জন্য আহ্বান জানান।

সমাবেশে সালাহ উদ্দিন আহমদ বলেন, আমি আহ্বান করব, আগামী দিনে যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ আমরা পেতে যাচ্ছি, বিনির্মাণ করার আমাদের শপথ আছে, শহীদের রক্তের শপথ আছে, গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার শপথ আছে, সারাদেশের মানুষের প্রত্যাশা আছে। সেই বাংলাদেশে ইনশাল্লাহ নেতৃত্ব দেবেন আমাদের সকলের নেতা বাংলাদেশের নেতা, বাংলাদেশের গণতন্ত্রের রক্ষাকবজ তারেক রহমান। এদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের পাহারাদার হিসেবে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিয়ে সংস্কারের মধ্য দিয়ে এমন একটি উন্নত সমৃদ্ধ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিবর্তন করবেন সেই রাষ্ট্র গড়ার জন্য আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।

তিনি আরও বলেন, ঐক্যই আমাদের শক্তি, যে ঐক্য গড়ে উঠেছে ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য হিসেবে; সেই ঐক্যকে আমরা সমুন্নত রাখবো। সেই ঐক্যকে আমরা শক্তিতে পরিণত করে এবং সামনে রেখে আমরা নতুন, সমৃদ্ধ, সবার আগে বাংলাদেশ নীতি বাস্তবায়ন করব। আমরা সেই বাংলাদেশের প্রত্যাশায় সকলে ঐক্যবদ্ধ থাকব।

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান বলেন, গত ১৬ বছর বিএনপির মিটিং করলে তার পাশেই ডাকা হতো আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ। আহা রে শান্তি। শান্তি সমাবেশে আসতো কারা? এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, মসজিদের ইমাম, মন্দিরের পুরোহিত। না। শান্তি সমাবেশে আসতো এলাকার সবচেয়ে বড় গুন্ডা, এলাকার সবচেয়ে বড় যে মাস্তান তারাই ওই শান্তি সমাবেশে আসতো। তারা যে পথ দিয়ে আসতো খুটখাট আওয়াজ হতো। সেই আওয়াজ অস্ত্রের আওয়াজ। শেখ হাসিনার আমলে শান্তির মা মারা গিয়েছিলেন; দাফন করে দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা।

বিগত ১৬ বছর বিএনপির নেতা-কর্মীর ওপর সরকারের নিপীড়ন-নির্যাতনের চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, এখন কেউ কেউ বলে নাকি বিএনপি কি করেছে?

হাবিব উন নবী খান সোহেল বলেন, আমরা প্রধান উপদেষ্টার দিকে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য তাকিয়ে আছি। এদেশের জনগণ অপক্ষোয় আছে। নির্বাচন নিয়ে যদি কোনো টালবাহানা করা হয়; আমরা স্পষ্টভাবে বলে দিতে চাই, সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে প্রয়োজনে আবারও রাজপথে নামব।

বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ বলেন, লন্ডনে বাংলাদেশের জনপ্রিয় দলের নেতা তারেক রহমান ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মধ্যে ওয়ান টু ওয়ান দেড় ঘণ্টা বৈঠক হয়েছে। বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দলের নেতার সঙ্গে বৈঠক করবেন এটাই স্বাভাবিক এবং এই বৈঠকে অনেকের গা জ্বলছে। কোনো লাভ নেই। দেশের প্রধান ও সবচেয়ে জনপ্রিয় দলের সঙ্গে বৈঠক হবে এটাই জনগণ আশা করেছে এবং সেটাই হয়েছে।

বিএনপির তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল বলেন, গতকাল দেখলাম জামায়াতের নেতা বলেছেন, যেনতেনভাবে নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না। আরে ভাই, যেনতেনভাবে নির্বাচনের ইতিহাস জামায়াতে ইসলামীর। এই জামায়াতই ’৮৬ সালে স্বৈরাচারের ডাকে নির্বাচনে গেছে। ’৯৬ সালে আওয়ামী লীগের সাথে আঁতাত করেছিল।

তিনি আরও বলেন, জামায়াতে ইসলামী বলে বিএনপি নাকি সারাদেশে দখলবাজি করছে। আমরা বলি, কাঁচের ঘরে বসে অন্যের ঘরে ঢিল মারবেন না। দেশের মানুষ দেখেছে ৫ আগস্টের পরে প্রথম ব্যাংক ডাকাতি কারা করেছে? এই জামায়াতে ইসলামী। ৫ আগস্টের পরে সারাদেশে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো কারা দখল করেছে? এই জামায়াতে ইসলামী। আজকে ’২৪ এর পরাজিত শক্তি এবং ’৭১ এর পরাজিত শক্তি এই দুই শক্তির জাদুময়তা আমরা দেখতে পারছি।