ঢাকা ০৩:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫, ২৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ঋণের টাকা না পেয়ে নারীকে রাতে তালাবদ্ধ করে রাখল পল্লী উন্নয়ন বোর্ড কুষ্টিয়ায় নিখোঁজ অটোরিকশা চালকের লাশ উদ্ধার, প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার পাকিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা উন্নত ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে তরুণ প্রজন্মকে দক্ষ হিসেবে গড়ে তোলা আবশ্যক : প্রধান উপদেষ্টা ফৌজদারি কার্যবিধি সংশোধন করে নতুন অধ্যাদেশ জারি রাষ্ট্রপতির ইসরাইলি বর্বরতায় একদিনে আরও ৮২ ফিলিস্তিনি নিহত গ্লোবাল সুপার লিগ : খালেদের ৪ উইকেটে জয়ে শুরু রংপুরের ২১ জেলায় পানির নিচে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল টানা বৃষ্টির প্রভাব কাঁচাবাজারে, মরিচের কেজি প্রায় ৩০০ টাকা

বাগমারায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১২৭ প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য

নাজিম হাসান, নিজস্ব প্রতিবেদক//
  • আপডেট সময় : ১২:০৩:৩৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৫ জুলাই ২০২৫ ২৬ বার পড়া হয়েছে

রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায় ২২০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ১২৭টিতে প্রধান শিক্ষক নেই। ফলে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে চলছে এসব বিদ্যালয়। এতে ব্যাহত হচ্ছে বিদ্যালয়ের কাজসহ পাঠদান। প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, এই উপজেলায় সহকারি শিক্ষকের ১০৭৬টি পদ থাকলেও কর্মরত রয়েছেন ১০৪৩ জন। কর্মরত সহকারি শিক্ষকদের ৭০% রয়েছেন নারী শিক্ষক। এসব নারী শিক্ষকদের মধ্যে অনেকেই রয়েছেন প্রসূতিকালিন ছুটিতে। ফলে শিক্ষক শূন্যতা ও ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হওয়ার কারণে এখানে পাঠদান কিছুটা ব্যাহত হতে পারে। আবার প্রতি মাসে মাসে বেশ কয়েকজন প্রধান শিক্ষক অবসরে চলে যাচ্ছেন। ফলে প্রধান শিক্ষকের শূন্যতা আরো বেড়ে যাচ্ছে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাহবুবুল ইসলাম জানান, প্রধান শিক্ষকের শূন্যতার বিষয়ে শিক্ষা অফিসারকে তাগাদা দিয়েছি। অতি দুর্বল স্কুলগুলোর প্রতি আমরা খেয়াল রাখছি। এছাড়া সকল স্কুলে যাতে যথাযত ভাবে পাঠদান চলমান থাকে সে বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বাগমারায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১২৭ প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য

আপডেট সময় : ১২:০৩:৩৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৫ জুলাই ২০২৫

রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায় ২২০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ১২৭টিতে প্রধান শিক্ষক নেই। ফলে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে চলছে এসব বিদ্যালয়। এতে ব্যাহত হচ্ছে বিদ্যালয়ের কাজসহ পাঠদান। প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, এই উপজেলায় সহকারি শিক্ষকের ১০৭৬টি পদ থাকলেও কর্মরত রয়েছেন ১০৪৩ জন। কর্মরত সহকারি শিক্ষকদের ৭০% রয়েছেন নারী শিক্ষক। এসব নারী শিক্ষকদের মধ্যে অনেকেই রয়েছেন প্রসূতিকালিন ছুটিতে। ফলে শিক্ষক শূন্যতা ও ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হওয়ার কারণে এখানে পাঠদান কিছুটা ব্যাহত হতে পারে। আবার প্রতি মাসে মাসে বেশ কয়েকজন প্রধান শিক্ষক অবসরে চলে যাচ্ছেন। ফলে প্রধান শিক্ষকের শূন্যতা আরো বেড়ে যাচ্ছে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাহবুবুল ইসলাম জানান, প্রধান শিক্ষকের শূন্যতার বিষয়ে শিক্ষা অফিসারকে তাগাদা দিয়েছি। অতি দুর্বল স্কুলগুলোর প্রতি আমরা খেয়াল রাখছি। এছাড়া সকল স্কুলে যাতে যথাযত ভাবে পাঠদান চলমান থাকে সে বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।