প্রতিটি ভালো কাজেই ওয়ার্ড বাসীর পাশে থাকতে চান কাউন্সিলর আসলাম হোসেন

- আপডেট সময় : ১০:৫৪:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ মার্চ ২০২৪ ৭৩ বার পড়া হয়েছে
ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ২৪নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে নির্বাচিত হওয়া সাবেক ছাত্রনেতা আসলাম হোসেন জনগণের অধিকার বাস্তবায়ন আন্দোলনের অন্যতম রূপকার। ময়মনসিংহের আওয়ামী রাজনীতিতে দলের দুঃসময়ে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে তার নির্দেশে প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে রাজপথে সবচেয়ে সফল জনবান্ধব রাজনীতিবিধ তিনি। তাকে ঘিরে ছিল ২৪নং ওয়ার্ডবাসীর বেশি প্রত্যাশা। সেই প্রত্যাশা ভোটাররা পূরণ করেছেন। জয়ের পর নির্বাচন পরবর্তী সাক্ষাৎ ও পবিত্র রমজান মাসের প্রথম জুম্মার নামাজ আদায়কালে তিনি বলেন, ‘এই জয় ভালোবাসার জয়। এই জয় একজন রাজনৈতিক কর্মীর প্রতি জনতার দায়ভারের। সকল জনতার প্রতি আমার ভালোবাসা ও অফুরন্ত শ্রদ্ধা, শুভেচ্ছা । আমার নতুন করে চাওয়া-পাওয়ার কিছু নেই। এখন একটাই চাওয়া ওয়ার্ডের মানুষের জন্য কিছু করতে চাই। ভোটারদের জন্য কিছু করতে চাই। সব মিলিয়ে আমাদের ওয়ার্ডের জন্য কাজ করতে চাই। সারাজীবন ভালো কাজের পক্ষে ছিলাম। আগামীতেও থাকব ইনশাআল্লাহ।
শুক্রবার (১৫মার্চ) নির্বাচনের পর প্রথম শুক্রবার বয়ড়া সালাকান্দি নতুন জামে মসজিদে জুম্মার নামায আদায়ের কালে উপস্থিত মুসল্লীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে এসব কথা বলেন। খুতবা শেষে উপস্থিত মুসুল্লীদের উদ্দেশ্যে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে তিনি সকলের কাছে দোয়া প্রার্থনা করেন। এসময় তিনি যেকোন ভালো কাজে সকলের পাশে থাকার অঙ্গিকার ব্যক্ত করেন এবং যেকোন সময় যেকোন প্রয়োজনে ভোটারদের সরাসরি তার কাছে যাওয়ার আহবান জানান অথবা ফোন করার জন্য অনুরোধ জানান। পরে তিনি উক্ত মসজিদ ও গোরস্থানের উন্নয়নে সবসময় পাশে থাকার আশা ব্যক্ত করেন। তিনি
জুম্মার নামায আদায় করার পর উশনার বাড়ির রাস্তায় নির্মাণাধীন কালভার্টের কাজের অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ করেন ও উশনার বাড়ির লোকজনকে সাথে নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে তাদের কষ্ট লাঘবের জন্য রাস্তা নির্মাণের জন্য জমি অধিগ্রহণ ও রাস্তা নির্মাণ করার জন্য বিভিন্ন বিষয় আলোচনা করেন। উশনার বাড়িতে ঝুঁকিপূর্ণ বৈদ্যুতিক তারকে ঝুঁকিমুক্ত করার লক্ষ্যে ৩ টি বৈদ্যুতিক খুঁটির তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা করেন। এভাবে তিনি আগামীতেও ওয়ার্ডের প্রতিটি এলাকায় নিজে গিয়ে সমস্যা গুলি চিহ্নিত করে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করে জনগণের সেবা করে পাশে থাকার সহযোগিতা কামনা করেন। সবশেষে তিনি তার পারিবারিক কবরস্থানে গিয়ে বাবা-মা, আত্ত্বীয়-স্বজনের কবর জিয়ারত করেন এবং তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন।