ঢাকা ০৪:২৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫, ১৪ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তারাকান্দায় ওসির তৎপরতায় আইন-শৃংখলার উন্নতি জনমনে স্বস্তি

ময়মনসিংহ প্রতিবেদক:
  • আপডেট সময় : ০২:৪২:০৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৬ মার্চ ২০২৪ ৬৩ বার পড়া হয়েছে

ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ক্রমাগত অবনতির মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছেন
তারাকান্দা থানার অফিসার ইনর্চাজ (ওসি) ওয়াজেদ আলী । এই ওসি যোগদানের পর কমে গেছে মাদকের ভয়াবহতা, খুন-খারাপি, অপহরণ, চুরি, ডাকাতি, ছিনতাইসহ চাঁদাবাজির ঘটনা। বর্তমান পরিস্থিতিতে স্বস্তিবোধ করছেন উপজেলার কৃষক সমাজ ও বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনসহ ব্যবসায়ী এবং সুশীল সমাজের নেতারা।

সাধারণ মানুষ বলছেন হঠাৎ করেই পাল্টে গেছে অপরাধ প্রবণ এ উপজেলার দৃশ্যপট। গা ঢাকা দিয়েছে অনেক অপরাধী। অপরাধীদের কেউ কেউ পেশা পাল্টে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে শুরু করেছে। পুলিশের কৌশলী ভূমিকার কারণেই ভেঙ্গে পড়েছে অপরাধীচক্রের নেটওয়ার্ক। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির এই উন্নতিতে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন অনেকে।

স্থানীয় রাজনীতি সচেতন মহল বলছেন, উপজেলার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে ভূমিকা রয়েছে তারাকান্দা থানার। বিশেষ করে থানার ওসি ওয়াজেদ আলী যোগদানের মধ্য দিয়ে অপরাধ দমনে তার আন্তরিকতার প্রমাণ দিয়েছেন। তবে প্রশাসনের এই সাফল্যে গাত্রদাহ শুরু হয়েছে কিছু সন্ত্রাসী, মাদক ব্যবসায়ী ও দুর্বৃত্তেরসহ দালালদের। কারণ ইতিমধ্যে তাদের স্বার্থে আঘাত পড়েছে। যেকারণে এ থানার ওসির বিরুদ্ধে অনেকে বিরুপ মন্তব্য করে বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে।

খোজ খবর নিয়ে জানা গেছে, জেলার গুরুত্বপূর্ণ এ উপজেলার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ক্রমাগতভাবে উন্নতির দিকে যাচ্ছে। ইতিপূর্বে এই থানার পূর্বের ওসি আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিতে হিমশিম খান রাজনৈতিক নেতা ও দালালদের কারণে। এমন পরিস্থিতিতে এ থানায় দায়িত্ব গ্রহণ করেন ওসি ওয়াজেদ আলী। বর্তমান ওসি যোগদানের পর উপজেলার সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি বেশ উন্নতি হয়েছে বলে আইন-শৃংখলা কমিটির সভায় উপজেলা নির্বাহী অফিসারসহ কমিটির অন্যান্যরা জানান।

উপজেলার এক ইউপি চেয়ারম্যান তার বক্তব্যে বলেন, তারাকান্দার আইন-শৃংখলার উন্নতির ব্যাপারে ওসির ভাল ভূমিকা রয়েছে। তিনি জনসাধারণের শতভাগ নিরাপত্তা নিশ্চিত করণে ওসিকে তারাকান্দার সার্বিক আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি আরো উন্নত করতে দাবি জানান।

উপজেলার বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ স্বস্তিবোধ করে বলছেন, তারা বর্তমান পরিস্থিতিতে বেশ খুশি। এর আগে থানার ওসির কর্মকান্ডে মানুষের মধ্যে যে হতাশার সৃষ্টি হয়েছিল তা কাটতে শুরু করেছে। তারাকান্দা বাজার ব্যবসায়ী সংগঠনের কয়েকজন নেতা জানান, ব্যবসা এবং যোগাযোগের ক্ষেত্রে অতিগুরুত্বপূর্ণ এ উপজেলা। এখানে কাঁচামাল ও বিভিন্ন সবজি পাইকারী ও খুচরা বেচাকেনা হয়। যেকারণে এখানে গেড়ে বসেছিল চাঁদাবাজরা। কিন্তু পাল্টে গেছে সেই দৃশ্যপট। এখন দিনে ও রাতে পুলিশের টহলদারীতে বা নজরদারীতে চুরি ডাকাতি কমে গেছে। ফলে পোষ্য সন্ত্রাসীরাও চুরি ডাকাতি ছিনতাইসহ নানাবিধ অপকর্ম চালাতে পারছে না। তারমতে তারাকান্দা থানার বর্তমান ওসি ওয়াজেদ আলী যোগদানের পর চাঁদাবাজ-সন্ত্রাসীরা গা-ঢাকা দিয়েছে। উপজেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সমন্বয়কারী ও পরিবহন সংস্থা শ্রমিক সমিতির নেতারা এ প্রতিবেদককে বলেন, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি পূর্বের তুলনায় অনেক ভাল। বিশেষ করে বাজার এলাকায় যানজট, ছিনতাই ও চাঁদাবাজি বন্ধ হয়েছে। ওসি বেশ চমক দেখিয়েছেন।

তারাকান্দা উপজেলার বেশ কয়েকজন জনপ্রতিনিধি জানান, বর্তমান ওসি ওয়াজেদ আলীর কৌশলী ভূমিকার কাছে হার মেনেছে অপরাধীরা। পাড়া-মহল্লায় শান্তি-শৃঙ্খলা কমিটি তৈরি করে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করেছেন। তিনি প্রশংসা পাওয়ার দাবি রাখেন।তবে পুলিশের এই প্রশংসনীয় ভূমিকা মানতে পারছেন না কতিপয় স্বার্থাম্বেষী মহল। কারণ পুলিশের ভূমিকায় ছিনতাই, চাঁদাবাজি, মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন অপকর্মের মাত্রা বেশ কমে গেছে।

ইতিমধ্যে তিনি অপরাধ নির্মুলে তারাকান্দা থানাধীন বিসকা ইউনিয়নসহ বিভিন্ন ইউনিয়নের স্কুল, মাদ্রাসায় মোটিভেশনাল, (মাদক, জংগী) ইত্যাদি বিষয়ে শিক্ষার্থীদের সাথে মতবিনিময় এবং তাদের মাঝে বাংলাদেশ পুলিশ সম্পর্কে যাতে কোন নেতিবাচক ধারণা না থাকে সে বিষয়ে দিক নির্দেশনা মুলক আলোচনা করেন। কোমলমতি এই শিশুরা পুলিশ সম্পর্কে এইটুকুই জানতো যে, পুলিশ খারাপ এবং অন্যায় করলেও ধরে আবার অন্যায় ছাড়াও ধরে,তবে তার সাথে সরাসরি মতবিনিময় করতে পেরে শিক্ষার্থীদের এই ধারণা অনেকটাই পাল্টে গেছে। পুলিশ জনগণের বন্ধু এটা তাদের মাঝে প্রমাণিত হয়েছে।এছাড়াও ওসি ওয়াজেদ আলী উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে বিট পুলিশিং কর্মকাণ্ডকে শক্তিশালী করার মাধ্যমে পুলিশি সেবাকে জনকল্যাণে জনগণের দোরগোড়ায় পৌছে দিতে বিট পুলিশিং সভা করে
মাদক, জুয়া, ইভটিজিং, বাল্যবিবাহ বন্ধে পুলিশকে সহযোগিতা করতে সাধারণ মানুষকে উৎসাহিত করে যাচ্ছেন।যা এর আগে থানার ওসিরা করতে পারেনি।

তারাকান্দা থানার বিভিন্ন এলাকা থেকে মাদক, জুয়া, ছিনতাইকারী, এবং চোরাই পাম্প সহ চুর ধরে ও সাজাপ্রাপ্ত আসামি ধরে ইতোমধ্যে তিনি থানা এলাকায় ব্যপক সারা জাগিয়েছেন।

তারাকান্দা থানার অফিসার ইনর্চাজ (ওসি) ওয়াজেদ আলী বলেন, জনগণের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ন্যায় ও নিষ্ঠার সঙ্গে আজীবন কাজ করে যাব। এ থানাকে সব ধরণের অপরাধমুক্ত ও একটি আদর্শ থানা হিসেবে গড়ে তোলার প্রত্যয় নিয়ে কাজ শুরু করেছি। এ ধারা অব্যাহত থাকবে।

উল্লেখ্য- ওসি ওয়াজেদ আলী এর আগেও কোতোয়ালি মডেল থানার ইন্সপেক্টর অপারেশন,ওসি তদন্ত, ১নং ফাঁড়ি ইনচার্জ হিসাবে সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

তারাকান্দায় ওসির তৎপরতায় আইন-শৃংখলার উন্নতি জনমনে স্বস্তি

আপডেট সময় : ০২:৪২:০৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৬ মার্চ ২০২৪

ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ক্রমাগত অবনতির মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছেন
তারাকান্দা থানার অফিসার ইনর্চাজ (ওসি) ওয়াজেদ আলী । এই ওসি যোগদানের পর কমে গেছে মাদকের ভয়াবহতা, খুন-খারাপি, অপহরণ, চুরি, ডাকাতি, ছিনতাইসহ চাঁদাবাজির ঘটনা। বর্তমান পরিস্থিতিতে স্বস্তিবোধ করছেন উপজেলার কৃষক সমাজ ও বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনসহ ব্যবসায়ী এবং সুশীল সমাজের নেতারা।

সাধারণ মানুষ বলছেন হঠাৎ করেই পাল্টে গেছে অপরাধ প্রবণ এ উপজেলার দৃশ্যপট। গা ঢাকা দিয়েছে অনেক অপরাধী। অপরাধীদের কেউ কেউ পেশা পাল্টে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে শুরু করেছে। পুলিশের কৌশলী ভূমিকার কারণেই ভেঙ্গে পড়েছে অপরাধীচক্রের নেটওয়ার্ক। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির এই উন্নতিতে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন অনেকে।

স্থানীয় রাজনীতি সচেতন মহল বলছেন, উপজেলার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে ভূমিকা রয়েছে তারাকান্দা থানার। বিশেষ করে থানার ওসি ওয়াজেদ আলী যোগদানের মধ্য দিয়ে অপরাধ দমনে তার আন্তরিকতার প্রমাণ দিয়েছেন। তবে প্রশাসনের এই সাফল্যে গাত্রদাহ শুরু হয়েছে কিছু সন্ত্রাসী, মাদক ব্যবসায়ী ও দুর্বৃত্তেরসহ দালালদের। কারণ ইতিমধ্যে তাদের স্বার্থে আঘাত পড়েছে। যেকারণে এ থানার ওসির বিরুদ্ধে অনেকে বিরুপ মন্তব্য করে বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে।

খোজ খবর নিয়ে জানা গেছে, জেলার গুরুত্বপূর্ণ এ উপজেলার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ক্রমাগতভাবে উন্নতির দিকে যাচ্ছে। ইতিপূর্বে এই থানার পূর্বের ওসি আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিতে হিমশিম খান রাজনৈতিক নেতা ও দালালদের কারণে। এমন পরিস্থিতিতে এ থানায় দায়িত্ব গ্রহণ করেন ওসি ওয়াজেদ আলী। বর্তমান ওসি যোগদানের পর উপজেলার সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি বেশ উন্নতি হয়েছে বলে আইন-শৃংখলা কমিটির সভায় উপজেলা নির্বাহী অফিসারসহ কমিটির অন্যান্যরা জানান।

উপজেলার এক ইউপি চেয়ারম্যান তার বক্তব্যে বলেন, তারাকান্দার আইন-শৃংখলার উন্নতির ব্যাপারে ওসির ভাল ভূমিকা রয়েছে। তিনি জনসাধারণের শতভাগ নিরাপত্তা নিশ্চিত করণে ওসিকে তারাকান্দার সার্বিক আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি আরো উন্নত করতে দাবি জানান।

উপজেলার বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ স্বস্তিবোধ করে বলছেন, তারা বর্তমান পরিস্থিতিতে বেশ খুশি। এর আগে থানার ওসির কর্মকান্ডে মানুষের মধ্যে যে হতাশার সৃষ্টি হয়েছিল তা কাটতে শুরু করেছে। তারাকান্দা বাজার ব্যবসায়ী সংগঠনের কয়েকজন নেতা জানান, ব্যবসা এবং যোগাযোগের ক্ষেত্রে অতিগুরুত্বপূর্ণ এ উপজেলা। এখানে কাঁচামাল ও বিভিন্ন সবজি পাইকারী ও খুচরা বেচাকেনা হয়। যেকারণে এখানে গেড়ে বসেছিল চাঁদাবাজরা। কিন্তু পাল্টে গেছে সেই দৃশ্যপট। এখন দিনে ও রাতে পুলিশের টহলদারীতে বা নজরদারীতে চুরি ডাকাতি কমে গেছে। ফলে পোষ্য সন্ত্রাসীরাও চুরি ডাকাতি ছিনতাইসহ নানাবিধ অপকর্ম চালাতে পারছে না। তারমতে তারাকান্দা থানার বর্তমান ওসি ওয়াজেদ আলী যোগদানের পর চাঁদাবাজ-সন্ত্রাসীরা গা-ঢাকা দিয়েছে। উপজেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সমন্বয়কারী ও পরিবহন সংস্থা শ্রমিক সমিতির নেতারা এ প্রতিবেদককে বলেন, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি পূর্বের তুলনায় অনেক ভাল। বিশেষ করে বাজার এলাকায় যানজট, ছিনতাই ও চাঁদাবাজি বন্ধ হয়েছে। ওসি বেশ চমক দেখিয়েছেন।

তারাকান্দা উপজেলার বেশ কয়েকজন জনপ্রতিনিধি জানান, বর্তমান ওসি ওয়াজেদ আলীর কৌশলী ভূমিকার কাছে হার মেনেছে অপরাধীরা। পাড়া-মহল্লায় শান্তি-শৃঙ্খলা কমিটি তৈরি করে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করেছেন। তিনি প্রশংসা পাওয়ার দাবি রাখেন।তবে পুলিশের এই প্রশংসনীয় ভূমিকা মানতে পারছেন না কতিপয় স্বার্থাম্বেষী মহল। কারণ পুলিশের ভূমিকায় ছিনতাই, চাঁদাবাজি, মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন অপকর্মের মাত্রা বেশ কমে গেছে।

ইতিমধ্যে তিনি অপরাধ নির্মুলে তারাকান্দা থানাধীন বিসকা ইউনিয়নসহ বিভিন্ন ইউনিয়নের স্কুল, মাদ্রাসায় মোটিভেশনাল, (মাদক, জংগী) ইত্যাদি বিষয়ে শিক্ষার্থীদের সাথে মতবিনিময় এবং তাদের মাঝে বাংলাদেশ পুলিশ সম্পর্কে যাতে কোন নেতিবাচক ধারণা না থাকে সে বিষয়ে দিক নির্দেশনা মুলক আলোচনা করেন। কোমলমতি এই শিশুরা পুলিশ সম্পর্কে এইটুকুই জানতো যে, পুলিশ খারাপ এবং অন্যায় করলেও ধরে আবার অন্যায় ছাড়াও ধরে,তবে তার সাথে সরাসরি মতবিনিময় করতে পেরে শিক্ষার্থীদের এই ধারণা অনেকটাই পাল্টে গেছে। পুলিশ জনগণের বন্ধু এটা তাদের মাঝে প্রমাণিত হয়েছে।এছাড়াও ওসি ওয়াজেদ আলী উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে বিট পুলিশিং কর্মকাণ্ডকে শক্তিশালী করার মাধ্যমে পুলিশি সেবাকে জনকল্যাণে জনগণের দোরগোড়ায় পৌছে দিতে বিট পুলিশিং সভা করে
মাদক, জুয়া, ইভটিজিং, বাল্যবিবাহ বন্ধে পুলিশকে সহযোগিতা করতে সাধারণ মানুষকে উৎসাহিত করে যাচ্ছেন।যা এর আগে থানার ওসিরা করতে পারেনি।

তারাকান্দা থানার বিভিন্ন এলাকা থেকে মাদক, জুয়া, ছিনতাইকারী, এবং চোরাই পাম্প সহ চুর ধরে ও সাজাপ্রাপ্ত আসামি ধরে ইতোমধ্যে তিনি থানা এলাকায় ব্যপক সারা জাগিয়েছেন।

তারাকান্দা থানার অফিসার ইনর্চাজ (ওসি) ওয়াজেদ আলী বলেন, জনগণের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ন্যায় ও নিষ্ঠার সঙ্গে আজীবন কাজ করে যাব। এ থানাকে সব ধরণের অপরাধমুক্ত ও একটি আদর্শ থানা হিসেবে গড়ে তোলার প্রত্যয় নিয়ে কাজ শুরু করেছি। এ ধারা অব্যাহত থাকবে।

উল্লেখ্য- ওসি ওয়াজেদ আলী এর আগেও কোতোয়ালি মডেল থানার ইন্সপেক্টর অপারেশন,ওসি তদন্ত, ১নং ফাঁড়ি ইনচার্জ হিসাবে সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করেন।