ঢাকা ০১:৩৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জিএসপি সুবিধা অব্যাহত রাখতে পাশে থাকবে ফ্রান্স, আশা প্রতিমন্ত্রীর

দেশের আওয়াজ ডেস্কঃ
  • আপডেট সময় : ০৩:৩৪:৩৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ জানুয়ারী ২০২৩ ১৫১ বার পড়া হয়েছে

২০২৯ সালের পরও বাংলাদেশ যেন ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের (ইইউ) বাজারে জিএসপি প্লাস সুবিধা পায়, সেজন্য ফ্রান্স বাংলাদেশকে সহযোগিতা করবে বলে প্রত্যাশা করছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম।
মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রীর দপ্তরে সাক্ষাতে আসেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ফ্রান্সের নতুন রাষ্ট্রদূত ম্যারি মাস। এসময় প্রতিমন্ত্রী এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
নতুন রাষ্ট্রদূতকে বাংলাদেশে অভিনন্দন জানান পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী। ঢাকায় ম্যারির দায়িত্ব পালনকালে দুই দেশের মধ্যে আরও ভালো দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক তৈরি হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে দক্ষিণ এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি ও বিশ্বের অন্যতম দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশের যাত্রায় বাংলাদেশের গল্প রাষ্ট্রদূতকে জানান প্রতিমন্ত্রী।
রাষ্ট্রদূত বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশের একটি উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা স্পষ্ট।
উভয়পক্ষ কানেক্টিভিটি, জলবায়ু পরিবর্তন, সবুজ প্রযুক্তি, বিমান চলাচলসহ দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি ইউক্রেনের যুদ্ধের পরিপ্রেক্ষিতে বৈশ্বিক খাদ্য, জ্বালানি এবং আর্থিক চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

জিএসপি সুবিধা অব্যাহত রাখতে পাশে থাকবে ফ্রান্স, আশা প্রতিমন্ত্রীর

আপডেট সময় : ০৩:৩৪:৩৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ জানুয়ারী ২০২৩

২০২৯ সালের পরও বাংলাদেশ যেন ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের (ইইউ) বাজারে জিএসপি প্লাস সুবিধা পায়, সেজন্য ফ্রান্স বাংলাদেশকে সহযোগিতা করবে বলে প্রত্যাশা করছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম।
মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রীর দপ্তরে সাক্ষাতে আসেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ফ্রান্সের নতুন রাষ্ট্রদূত ম্যারি মাস। এসময় প্রতিমন্ত্রী এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
নতুন রাষ্ট্রদূতকে বাংলাদেশে অভিনন্দন জানান পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী। ঢাকায় ম্যারির দায়িত্ব পালনকালে দুই দেশের মধ্যে আরও ভালো দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক তৈরি হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে দক্ষিণ এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি ও বিশ্বের অন্যতম দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশের যাত্রায় বাংলাদেশের গল্প রাষ্ট্রদূতকে জানান প্রতিমন্ত্রী।
রাষ্ট্রদূত বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশের একটি উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা স্পষ্ট।
উভয়পক্ষ কানেক্টিভিটি, জলবায়ু পরিবর্তন, সবুজ প্রযুক্তি, বিমান চলাচলসহ দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি ইউক্রেনের যুদ্ধের পরিপ্রেক্ষিতে বৈশ্বিক খাদ্য, জ্বালানি এবং আর্থিক চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা করেন।