ঢাকা ০১:১৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চাঁপাইনবাবগঞ্জে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের দায়ে মাদরাসা শিক্ষকের যাবজ্জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিবেদকঃ
  • আপডেট সময় : ০৪:৫৪:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ জুলাই ২০২৩ ৭৪ বার পড়া হয়েছে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের দায়ে এক মাদরাসা শিক্ষককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৫ বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত।

বুধবার (২৬ জুলাই) বিকেলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নরেশ চন্দ্র সরকার এ রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তি সৈইবুর রহমান শিবগঞ্জ উপজেলার কানসাট এলাকার বাইতুন কুরআন একাডেমি হাফেজিয়া মাদরাসার শিক্ষক। তিনি কানসাট ইউনিয়নের বিশ্বনাথপুর গ্রামের মৃত সমসের আলীর ছেলে।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট এনামুল হক জানান, ২০২২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি শিশু শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে হাফেজিয়া মাদ্রাসার পরিচালক ও শিক্ষক সৈইবুর রহমানকে আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেন স্থানীয়রা। ওইদিন রাতেই তার বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়।

তিনি আরও জানান, একজন শিক্ষার্থীর অভিযোগের পর গ্রেপ্তার হলেও পরবর্তী সময়ে আরও কয়েকজন শিক্ষার্থী একই অভিযোগ করে আদালতে। আদালত সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে এ রায় দেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

চাঁপাইনবাবগঞ্জে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের দায়ে মাদরাসা শিক্ষকের যাবজ্জীবন

আপডেট সময় : ০৪:৫৪:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ জুলাই ২০২৩

চাঁপাইনবাবগঞ্জে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের দায়ে এক মাদরাসা শিক্ষককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৫ বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত।

বুধবার (২৬ জুলাই) বিকেলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নরেশ চন্দ্র সরকার এ রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তি সৈইবুর রহমান শিবগঞ্জ উপজেলার কানসাট এলাকার বাইতুন কুরআন একাডেমি হাফেজিয়া মাদরাসার শিক্ষক। তিনি কানসাট ইউনিয়নের বিশ্বনাথপুর গ্রামের মৃত সমসের আলীর ছেলে।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট এনামুল হক জানান, ২০২২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি শিশু শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে হাফেজিয়া মাদ্রাসার পরিচালক ও শিক্ষক সৈইবুর রহমানকে আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেন স্থানীয়রা। ওইদিন রাতেই তার বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়।

তিনি আরও জানান, একজন শিক্ষার্থীর অভিযোগের পর গ্রেপ্তার হলেও পরবর্তী সময়ে আরও কয়েকজন শিক্ষার্থী একই অভিযোগ করে আদালতে। আদালত সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে এ রায় দেন।