গোদাগাড়ীতে ফুটবল খেলায় পদ্মা যুব সংঘ চ্যাম্পিয়ন
- আপডেট সময় : ১১:২০:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ নভেম্বর ২০২৪ ৩৩ বার পড়া হয়েছে
রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলায় পালপুর ধরমপুর জাগরণী ক্লাবের আয়োজনে এক দিন ব্যাপী ঐতিহ্যবাহী ২৭ তম ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (০৭ নভেম্বর) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত এই টুর্নামেন্টে ৮টি দল অংশ গ্রহণ করে।
বিকেলে ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়। পদ্মা যুব সংঘ বনাম পালপুর ধরমপুর জাগরণী ক্লাব অংশ নেয়। তীব্র প্রতিযোগিতাপূর্ণ খেলায় ০-১ গোল দিয়ে বিজয় লাভ করেন পদ্মা যুব সংঘ।
বিকেলে ফাইনাল খেলায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ার পার্সনের উপদেষ্টা (অবঃ প্রাপ্ত) মেজর জেনারেল মোঃ শরিফ উদ্দিন ।
বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্যারিষ্টার মোঃ মাহফুজুর রহমান মিলন ডেপুটি এট্যর্নি জেনারেল, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী রাজশাহী জেলার আমির অধ্যাপক মোঃ আব্দুল খালেক, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী রাজশাহী পশ্চিম জেলার সহ-সেক্রেটারী ড. মো: ওবায়দুল্লাহ, নাটোর রাণী ভবানী সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ (অব.) শ্রী নিমাই চন্দ্র সরকার , রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক (অব.) ডাঃ মোঃ তৌফিকুল ইসলাম হেলাল, বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মোঃ সাজ্জাদ হোসেন , রাজশাহী কলেজ অর্থনীতি বিভাগের সহকারি অধ্যাপক মো: মিজানুল ইসলাম, বাংলাদেশ ভূ-তাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড. মোঃ বজলার রশিদ, রাজশাহী প্রাইম ব্যাংকের কর্মকর্তা মো: নাজিমুদ্দিন, নাটোর প্রিন্সিপাল টি.টি.সি মোঃ রবিউল ইসলাম, গোদাগাড়ী উপজেলা বিএনপি সাবেক সহ-সভাপতি মোঃ নজরুল ইসলাম ও গোদাগাড়ী উপজেলা ৭ নং দেওপাড়া ইউনিয়নের সভাপতি মো: আব্দুল হাই (টুনু)। টুর্নামেন্টের সভাপতিত্ব করেন প্রধান পৃষ্ঠ পোষক ডা: মো: আশিকুজ্জামান ( রাসেল)। খেলা শেষে চ্যাম্পিয়ন দলের হাতে ট্রফি ও নগদ ৭০ হাজার টাকা এবং রানার আপ দলকে ট্রফি ও ৫০ হাজার টাকা তুলেদেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ।
পুরুস্কার বিতারণ কালে প্রধান অতিথি বক্তব্যে বলেন, এই টুর্নামেন্ট ঐতিহ্য বহন করে গোদাগাড়ী উপজেলায় দেশের বিভিন্ন প্রান্তের প্লেয়ার গণ আসে এখানে খেলতে। আজকের প্লেয়ার রাই আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। তাই এই ফুটবল খেলাকে ধরে রেখেই আগামীতে জাতীয় পর্যায়ের খেলোয়াড় তৈরি হবে।
খেলা চালাকালীন সময় মাঠের চারপাশ দিয়ে অন্তত দশ হাজার লোকের সমাগম ঘটে পালপুর স্কুল প্রাঙ্গণে খেলা উপলক্ষে বিভিন্ন ধরনের অস্থায়ী খাবারের দোকান বসে। এছাড়াও খেলা উপভোগ করার জন্য বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ডিজিটাল স্ক্রিনে সারাদিন ব্যাপী খেলা দেখার ব্যবস্থা ছিলো।